ড. কামালের নেতৃত্বে বিএনপির ক্ষতিই হয়েছে : গয়েশ্বর
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৯
ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে ড. কামালের নেতৃত্বে চলে বিএনপি'র উপকার নয় বরং ক্ষতি হয়েছে, এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
ঐক্যফ্রন্টের জ্যেষ্ঠ এ নেতা ড. কামালকে ইঙ্গিত করে বলেন, 'যিনি খালেদা জিয়াকে ওন করেন না, যিনি বিএনপির আবেগ ওন করেন না, যিনি জিয়াউর রহমানকে ওন করেন না, তাকে সামনে রেখে পথ চললে সেই পথ অতিক্রম করা সম্ভব? এটা আমি তো মনে করি না।'
ঐক্যফ্রন্টের কর্মকাণ্ডের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, 'তাদের মান রাখার জন্য কখনো কখনো আমাদের আপস করতে হয়।'
প্রশ্ন রেখে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, 'যে একসঙ্গে থাকার মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তি হবে না, সেই একসঙ্গে থাকার তাৎপর্যটা কি!'
তিনি বলেন, 'আমরা একসঙ্গে হয়ে নির্বাচনে গেলাম বলেই খালেদা জিয়ার জন্য জেলখানা চিরস্থায়ী হয়ে গেল। আমরা যদি ওই সময় নির্বাচনের বিষয় প্রাধান্য না দিয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টি প্রাধান্য দিতাম, তাহলে কাজটা খুব কঠিন হতো বলে আমার মনে হয় না। যে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে গেলেন না, অথচ আমরা আরেকজনের মাধ্যমে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাওয়াত চাইয়া নিলাম। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দাওয়াত দেয়নি। দাওয়াতটা চাইলো কে? ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে ড. কামাল হোসেন। সুতরাং এই যে চাইয়ে নেওয়া, তাহলে এখানে আমরা খালেদা জিয়াকে কি ছোট করি নাই? আর গেলাম, গেলাম একটু ছোট হয়েও যদি নেত্রীকে মুক্ত করতে পারতাম, তাহলেও তো সাধারণ মানুষের কাছে দুটি কথা বলতে পারতাম।’
স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, 'আমরা আমাদের প্রাধান্যটা ঠিক করতে পারি নাই। আমরা আমাদের ইউনিটিটাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। হ্যাঁ, ইউনিটির একটা দরকার ছিল। জনগণ ইউনিটি একটা দেখতে চায়। সেই ইউনিটির মাধ্যমে কি দেখতে চায়? একটা মুক্ত বাংলাদেশ দেখতে চায়। গণতন্ত্রের মুক্তি দেখতে চায়। নাকি? কিন্তু আমরা ইউনাইটেড হলাম, গণতন্ত্র মুক্তি পেল না, ৩০ তারিখের ভোট ২৯ তারিখে শেষ হল। তারপরে খালেদা জিয়া জেলখানায় রইল।’
অপেক্ষা না করে বা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ না করে দুই-একজন পার্লামেন্টে চলে গেল-উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে সন্তুষ্ট করতে কোন কাজেই আমাদের বাকি নেই। এখন জনগণকে সন্তুষ্ট করা এবং জাতীয়তাবাদী দলের প্রাণশক্তি খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার কাজটি একটু দায়িত্ব নিয়ে করা দরকার।’
মুক্তিযুদ্ধ ও জিয়াউর রহমান এবং গণতন্ত্র খালেদা জিয়া স্লোগানে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ‘গণতন্ত্র ও শহীদ জিয়াউর রহমান' শীর্ষক এ আলোচনা সভা ও গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি।
জিয়াউর রহমানের প্রসঙ্গে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, 'জিয়াউর রহমান স্বপ্ন দেখতেন না, জিয়াউর রহমান বাস্তবে করতেন। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেননি, তিনি যুদ্ধ ঘোষণা দিয়েছেন এবং নিজে যুদ্ধ করেছেন।'
তিনি বলেন, 'আমরা প্রায়ই দেখি কারো কারো স্বপ্ন, কারো কারো কন্যা, কারো কারো পুত্র, কারো ভাইয়ের স্বপ্নের কথা বলতে শুনি। হয়তো একদিন শুনবো পিতার স্বপ্ন ছিল, আবরার হত্যার ব্যাপারটা। হয়তো একদিন শুনবো, নুসরাতের মত ঘটনাটাও পিতার স্বপ্ন ছিল। এই যে এত স্বপ্ন! তার মানে বাস্তবতার সাথে তাদের সম্পর্ক থাকে না, তারাই স্বপ্ন দিয়ে জনগণের মাঝে বেঁচে থাকতে চায়।
এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক। এটা নিয়ে অনেকে অনেক রকম প্রশ্ন তুলতে চান। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে সত্য যে, শহীদ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেছেন এবং এটা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আমার কাছে ৩৮টি বই আছেন দেশি-বিদেশি লেখকের। সেসব জায়গায় জিয়াউর রহমান যে স্বাধীনতার ঘোষণা করেছেন, পরিষ্কার ভাবে লেখা আছে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপির চেয়ারম্যান ক্বারী মো. আবু তাহের।
- ফের আলিয়া ভাটের আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস!
- মেজাজ হারিয়ে ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
- উপজেলা নির্বাচন: সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- আ. লীগের আমলে কোনো রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হয়নি: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
- প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক শ্রেণি কার্যক্রম মঙ্গলবার থেকে
- গাজাইস্যুতে পশ্চিমারা নিছকভণ্ডামি করছে:মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
- প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত
- শ্যামলকে শপথ পড়ালেন প্রধানমন্ত্রী
- অবৈধ দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বন্ধে কাজ শুরু
- উপজেলা নির্বাচন
১৫০ উপজেলায় ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল নিষেধ - আম ক্যালেন্ডার প্রকাশ, কখন পাবেন সাতক্ষীরার কোন আম
- সাতক্ষীরায় সাবেক পুলিশ কনস্টেবলকে কুপিয়ে হত্যা
- তৃতীয় দিনেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সুন্দরবনের আগুন
- আগুনে সুন্দরবনের ৫ একর বনভূমি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে: বন সংরক্ষক
- ছয় বিভাগে হতে পারে কালবৈশাখী, তাপমাত্রা কমতে পারে ৩ ডিগ্রি
- ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে খুলনায় ছাত্রলীগের মিছিল
- খুলনায় স্মার্টবাংলাদেশ বিনির্মাণে গণমাধ্যমেরভূমিকা শীর্ষককর্মশালা
- আল্লাহর পরিচয় জানা মানুষের প্রধান দায়িত্ব
- বাগেরহাটে জাল টাকা ক্রয় বিক্রয়ের অভিযোগে দুই যুবক আটক
- গাজায় বাড়ছে সংক্রামক ব্যাধি, উচ্চ ঝুঁকিতে শিশুরা
- সুন্দরবনের আগুন নেভাতে নৌ ও বিমান বাহিনী
- মানুষের হারানো আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে সেনাবাহিনী:প্রধানমন্ত্রী
- ভুল তথ্যে প্লট কেনা ও হস্তান্তরে বরাদ্দ বাতিল
- অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী
- রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে প্রণোদনার সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের
- চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- চট্টগ্রামের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন দৃশ্যমান
- আইএমএফ ঋণের তৃতীয় কিস্তি ৭০ কোটি ডলার মিলবে জুনে
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- ইসরায়েলের ড্রোনগুলো ‘বাচ্চাদের খেলনার মতো’: ইরান
- তাপদাহ নিয়ে যা জানালেন হিট অফিসার
- মুজিবনগর সরকার না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না : মেয়র
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা, ভাড়া ৫৫০ টাকা
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- কয়রায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, নীরব প্রশাসন
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- তেরখাদায় বাংলা নববর্ষ ও ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্ঠানে সালাম মূর্শেদী
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- আপিল বিভাগে নতুন তিন বিচারপতি
- ডুমুরিয়ায় আবারো ট্রাকের ধাক্কায় মাদ্রাসার ছাত্র নিহত
- প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেলেন মেয়র খালেক ও খায়রুজ্জামান লিটন
- পটুয়া সঙ্গীত বা পটের গান সম্পর্কে কতটা জানেন আপনি?
- গণতন্ত্রে না ফিরলে বিলুপ্ত হবে বিএনপি: কাদের
- প্রচণ্ড গরমে লাইভ সংবাদে জ্ঞান হারালেন পাঠক