শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে ইন্টারনেট দেওয়াটা ব্যয় নয় বিনিয়োগ
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ৭ জুলাই ২০২০
করোনাভাইরাস-সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারি পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ইন্টারনেটসহ সার্বিক ডিজিটাল প্রযুক্তির চাহিদা বেড়েছে। এই চাহিদা পূরণে সরকার কতটা সক্ষম? এ বিষয়ে কতটা প্রস্তুতি ছিল? চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে? এসব প্রশ্নে সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। কিছু সীমাবদ্ধতা, মোবাইল ফোন অপারেটরদের অসহযোগিতা এবং টাওয়ার কম্পানিগুলোর নিষ্ক্রিয়তার কথাও বলেছেন তিনি। শিক্ষার্থীদের প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেছেন, যদি বিনা মূল্যেও ইন্টারনেট দেওয়া হয়, তাহলে সেটা ব্যয় নয়, বিনিয়োগ।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, “২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়তে যে যে পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব ছিল, তা আমরা নিয়েছি। তবে অনেক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। আমাদের এখনকার চাহিদাটা টুজি বা থ্রিজির নয়। নগরবাসীর চাহিদা এখন গ্রামেরও চাহিদা হয়ে গেছে। ছাত্র-ছাত্রীরা এখন বাড়িতে বসে ইন্টারনেটের মিনিমাম একটা স্পিড চায়। কিন্তু গ্রামে আমরা এখনো সেভাবে মোবাইল ইন্টারনেট, ফোরজি বা ভোল্টি দিতে পারিনি।”
মন্ত্রী বলেন, ‘মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে যে কারিগরি সক্ষমতা থাকা উচিত ছিল, তা নেই। অপারেটররা প্রয়োজনীয় স্পেকট্রাম নিচ্ছে না। বড় দুই অপারেটর গ্রামীণফোন ও রবির যে স্পেকট্রাম আছে, তা গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে পারছে না। রবিরটা চাহিদার কিছুটা কাছাকাছি আছে। গ্রামীণের তা-ও নয়। গ্রামীণের স্পেকট্রাম আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্জ। কিন্তু থাকা উচিত ছিল ১০০ মেগাহার্জ। গ্রামীণফোন স্পেকট্রামে তেমন বিনিয়োগ করেনি। এতে গ্রাহকদের ভোগান্তি বেড়েছে। তবে বিষয়টা নিয়ে আমরা ভাবছি। গ্রাম পর্যন্ত ফোরজি নেটওয়ার্ক গেলে চাহিদা কিছুটা পূরণ হবে। তবে চাহিদা ক্রমেই বাড়বে। সে কারণে আমাদের আরো কিছু করতে হবে।’
করণীয় প্রসঙ্গে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ‘ফিক্সড ব্রডব্যান্ডের চাহিদা এখন ব্যাপকভাবে বেড়েছে। গ্রামের মানুষ এখন ফাইবার অপটিক কানেকটিভিটি চায়। ইতিমধ্যে ৫৮৭টি সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওয়াই-ফাই ব্রডব্যান্ড কানেকটিভিটি দিয়েছি। এর মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এই করোনার দুর্যোগে অনলাইনে ক্লাস পরিচালনা করতে পারছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের অনেকের হাতে প্রয়োজনীয় ডিভাইস নেই, ইন্টারনেট নেই এবং এসব কেনার সামর্থ্যও নেই। কম দামে ডিভাইস সরবরাহের জন্য স্থানীয় উৎপাদকদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে এবার সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হলে বিষয়টা নিয়ে আমি অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছি। আবেদন জানিয়েছি এটা না বাড়ানোর জন্য। শিক্ষা খাতে বিশেষ ব্যবস্থা করার কথাও বলেছিলাম। আমরা অর্থ মন্ত্রণালয়কে বোঝানোর চেষ্টা করছি যে শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে ইন্টারনেট দেওয়া হলেও তা ব্যয় নয়, বিনিয়োগ হবে।’
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘টেলিটকের ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথের দাম অর্ধেকেরও কমে নামিয়ে এনেছি। বিটিসিএলের ব্যান্ডউইডথও একইভাবে কমিয়ে আনছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কম খরচে ইন্টারনেট দেওয়ার পথ খুঁজছে বিটিসিএল। ইতিমধ্যে তিন হাজার ৮০০ ইউনিয়নে কানেকটিভিটি তৈরি করা হয়েছে। আরো ৭৭৭টি ইউনিয়নে কানেকটিভিটির জন্য প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। আমাদের স্যাটেলাইট থেকে চরাঞ্চলসহ দুর্গম এলাকায় ইন্টারনেট দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে। ২০০৮ সালেই অনুভব করেছিলাম এই ডিজিটাল রূপান্তরটি অনিবার্য। করোনা সেই অনিবার্যতাকে আরো স্পষ্ট করে তুলেছে।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘ফাইভজির জন্য আমরা ইতিমধ্যে রোডম্যাপ তৈরি করেছি। তবে ফাইভজির স্ট্যান্ডার্ড নিয়ে এখনো বিশ্বে বিতর্ক আছে। এই স্ট্যান্ডার্ড জিএসএমএ চূড়ান্ত করার পর আমরা তা অনুসরণ করতে চাই।’
লাইসেন্স নেওয়ার পরও টাওয়ার কম্পানিগুলো কাজ শুরু করেনি। এ বিষয়ে মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘বিষয়টি দুঃখজনক। আমরা মোবাইল অপারেটরদের নতুন টাওয়ার বানানো বন্ধ করে দিয়েছি। অন্যদিকে টাওয়ার কম্পানিগুলো টাওয়ার বানাচ্ছে না। ফলে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের কাজ স্থবির হয়ে পড়েছে। মনে হচ্ছে, কম্পানিগুলোর বিনিয়োগ ও ব্যবসা করার সক্ষমতা নেই। নইলে চারটি কম্পানির একটিও কেন এগিয়ে আসছে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হব।’
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- সিঙ্গাপুর থেকে ২ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে:শিল্পমন্ত্রী
- সাতক্ষীরায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আরোহী নিহত
- বাগেরহাটে বালু বোঝাই ট্রলির ধাক্কায় মা-ছেলে নিহত
- গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা: খুবি উপকেন্দ্রে ৮৮৮৬ পরীক্ষার্থী
- খুলনা যুবলীগ সভাপতির ছাতা পেয়ে নৌকার মাঝিরা খুশি
- খুলনার ১৪৩তম জন্মদিন আজ
- ১৪৩তম খুলনা দিবস পালিত
- হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়ছে আরও তিন দিন
- শপথ নিলেন নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- আমার শরীর সুন্দর, তাই তারা পিছু ছাড়ে না : নোরা ফাতেহি
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- গরমে মাথায় হাত মুরগি খামারির, আম চাষিরাও চিন্তায়
- স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত শনিবার
- মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো ২৮৮ সেনা-বিজিপিকে
- দুবাইয়ের পর এবার মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
- হজ পারমিট দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব
- উপজেলা ভোট ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
- নিজেকে এখন প্রাণভরে দেখি : পরীমণি
- বিএনপি আন্দোলনেব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে:কাদের
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিএসইসির আদেশ জারি
৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না - বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান : মেয়র, ডিএসসিসি
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- টেলিযোগাযোগ আইনের খসড়া
আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- তাপদাহ নিয়ে যা জানালেন হিট অফিসার
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- দাদার সাথে কী কথা হলো মুস্তাফিজের?