পদ্মাসেতুর রেল রুটও যুক্ত হচ্ছে ট্রান্স-এশিয়ান নেটওয়ার্কে
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ৫ মার্চ ২০২০
মিয়ানমার হয়ে চীনর সঙ্গে সংযোগ ঘটাতে ট্রান্স-এশিয়ান রেল রুটের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে পদ্মাসেতুর রেল রুটটিও। প্রস্তাবিত রুটটি পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতকে সংযুক্ত করে বেনাপোল-যশোর-নড়াইল-ভাঙ্গা-মাওয়া হয়ে নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-টঙ্গী-আখাউড়া-চট্টগ্রাম-দোহাযারি হয়ে মিয়ানমারের গুনদুম সীমান্তে গিয়ে মিশবে।
বাংলাদেশের এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব গত ১০-১১ ডিসেম্বর ১০ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের এসকপের (এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন) আন্তঃসরকারের সভায় আলোচনা হয়েছে। প্রক্রিয়াটি শেষ হলে ওই রেল রুট হবে বাংলাদেশের ৪র্থ ট্রান্স-এশিয়ান রেল রুট।
এর আগের ট্রান্স এশিয়ান রেল রুটে বাংলাদেশের তিনটি রুট সংযুক্ত হয়েছে। রুট তিনটির প্রথমটি গেদে সীমান্ত দিয়ে ভারতকে সংযু্ক্ত করে দর্শনা-ঈশ্বরদী-জামতৈল-জয়দেবপুর-টঙ্গী-আখাউড়া-চট্টগ্রাম-দোহাজারি হয়ে গুনদুম সীমান্তে মিশেছে।
দ্বিতীয়টি সিঙ্গাবাদ সীমান্ত দিয়ে ভারতকে সংযুক্ত করে রোহানপুর-রাজশাহী-আব্দুলপুর-ঈশ্বরদী-জামতৈল-জয়দেবপুর-টঙ্গী-আখাউড়া-চট্টগ্রাম-দোহাযারি হয়ে গুনদুম সীমান্তে গিয়ে সংযুক্ত হবে। আর তৃতীয়টি রাধিকাপুর-বিরইল-দিনাজপুর-পার্বতীপুর-আব্দুলপুর-ঈশ্বরদী-জামতৈল-জয়দেবপুর-টঙ্গী-আখাউড়া-চট্টগ্রাম-দোহাযারি হয়ে গুনদুম সীমান্তে মিশবে।
জানা গেছে, ট্রান্স-এশিয়ান রেল রুট নিয়ে জাতিসংঘের এসকপের সঙ্গে বাংলাদেশের আলোচনা শুরু হয় ২০০৭ সালে। তবে ২০১৫ সালে ব্যংককে অনুষ্ঠিত আন্তঃসরকার সম্মেলনের চতুর্থ দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক সম্মতি দিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এবার ৬ষ্ঠ দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে আলোচনা হলো নতুন এই প্রস্তাব নিয়ে।
এদিকে, ‘পদ্মাসেতু রেল সংযোগ প্রকল্পে’র আওতায় ঢাকা থেকে যশোর-বেনাপোল পর্যন্ত ১৬৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর এ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, প্রথম অংশ ঢাকার কমলাপুর থেকে গেন্ডারিয়া স্টেশন পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ (ডিজি) রেলপথ নির্মাণ করা হবে। দ্বিতীয় অংশ গেন্ডারিয়া থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৩৬ দশমিক ৬৩ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেলপথ এবং ৪টি স্টেশন নির্মাণ করা হবে। তৃতীয় অংশে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা জংশন পর্যন্ত ৪২ দশমিক ১৯৫ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেলপথ এবং ৫টি স্টেশন নির্মাণ করা হবে। চতুর্থ অংশে ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত ৮৬ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেলপথ ও ১০টি স্টেশন নির্মাণ হবে। এ ছাড়া পঞ্চম অংশে ১০০টি ব্রডগেজ কোচ সংগ্রহ করা হবে। এর মধ্যে ২০২০ সালের জুলাইয়ের মধ্যে ৪টি এসি স্লিপার কোচ ও ১৬টি এসি চেয়ার কোচ সংগ্রহ করা হবে।
প্রকল্পটির বাস্তবায়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। যদিও ২০১৬ সালে প্রকল্পের অনুমোদনের সময় ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩৪ হাজার ৯৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু ২০১৮ সালের এপ্রিলে প্রকল্পের ব্যয় আরো চার হাজার ২৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সালে জুন পর্যন্ত করা হয়েছে।
জি-টু-জি ভিত্তিতে বাংলাদেশ-চীন যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এক্ষেত্রে প্রকল্প ব্যয়ের ১৮ হাজার ২১০ কোটি ১০ লাখ টাকা বহন করছে বাংলাদেশ সরকার। আর ২১ হাজার ৩৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকা দেবে চীন। সে লক্ষ্যে চীনা এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিও হয়েছে।
প্রথমে রুটটিকে ট্রান্স-এশিয়ান রেল রুটের সাব-রুট হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। সেখান থেকে মূল নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয়তা প্রসঙ্গে প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী গোলাম ফখরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, উদ্দেশ্য একটাই, দ্বার খুলে দেয়া এবং সংযোগ বাড়ানো। এরইমধ্যে ভারতের সঙ্গে আমাদের সংযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবারে আমরা মিয়ানমারকে সংযুক্ত করতে যাচ্ছি। সেখান থকে চীনের সঙ্গে সংযোগ ঘটবে। এই রুটের মাধ্যমে আরো অনেক দেশে যেতে পারবো। অর্থাৎ, সম্ভাবনা অনেক।
প্রকল্পের অগ্রগতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এরইমধ্যে প্রকল্পের ২৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা যায় প্রকল্প মেয়াদের মধ্যে বাকি কাজও শেষ হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড ৫ কূটনৈতিক দলিল সই
- বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
- প্রতীক্ষিত সুখবর দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
- গণতন্ত্রে না ফিরলে বিলুপ্ত হবে বিএনপি: কাদের
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- প্রতিবেশী থাইল্যান্ড গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার: শেখ হাসিনা
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- সিঙ্গাপুর থেকে ২ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে:শিল্পমন্ত্রী
- সাতক্ষীরায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আরোহী নিহত
- বাগেরহাটে বালু বোঝাই ট্রলির ধাক্কায় মা-ছেলে নিহত
- গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা: খুবি উপকেন্দ্রে ৮৮৮৬ পরীক্ষার্থী
- খুলনা যুবলীগ সভাপতির ছাতা পেয়ে নৌকার মাঝিরা খুশি
- খুলনার ১৪৩তম জন্মদিন আজ
- ১৪৩তম খুলনা দিবস পালিত
- হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়ছে আরও তিন দিন
- শপথ নিলেন নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- আমার শরীর সুন্দর, তাই তারা পিছু ছাড়ে না : নোরা ফাতেহি
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- গরমে মাথায় হাত মুরগি খামারির, আম চাষিরাও চিন্তায়
- স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত শনিবার
- মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো ২৮৮ সেনা-বিজিপিকে
- দুবাইয়ের পর এবার মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
- হজ পারমিট দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব
- উপজেলা ভোট ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
- নিজেকে এখন প্রাণভরে দেখি : পরীমণি
- বিএনপি আন্দোলনেব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে:কাদের
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- তাপদাহ নিয়ে যা জানালেন হিট অফিসার
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- দাদার সাথে কী কথা হলো মুস্তাফিজের?