অর্থনৈতিক করিডোর হলে আড়াই কোটি লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ৬ জানুয়ারি ২০১৯
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা চলতে থাকলে ২০৫০ সাল নাগাদ এই অঞ্চল হতে বার্ষিক ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থনৈতিক উত্পাদন বা আয় হবে। যদি এই অঞ্চলকে নিয়ে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক করিডোর গঠন করা সম্ভব হয় সেক্ষেত্রে এই অঞ্চলের উত্পাদন বা অর্থনৈতিক আয় ১৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলারে উন্নীত করা সম্ভব হবে।
সেইসাথে বাড়তি আড়াই কোটি লোকের কর্মসংস্থান তৈরি হবে। সমন্বিতভাবে এই অঞ্চলকে উন্নয়ন করা সম্ভব হলে ২০৫০ সাল নাগাদ শুধু এই অঞ্চলটি সাড়ে তিন কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের অঞ্চলে পরিণত হবে। ‘রিয়ালাইজিং দ্য প্রটেনশিয়াল অব বাংলাদেশ থ্রু ইকনমিক করিডোর ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এমনটি উল্লেখ করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। সম্প্রতি প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, কাঠামোগত রূপান্তর এবং আঞ্চলিক সুষম উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক করিডোর উন্নয়নের মতো উন্নয়ন কৌশল গ্রহণ করতে হবে। এর মাধ্যমে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, অবকাঠামোর উন্নয়ন হবে। সেই সাথে গ্রাম শহরের মধ্যে ব্যবধান কমে আসা, অভ্যন্তরীণ বাজার ব্যবস্থা উন্নত হবে এবং বৈশ্বিক ভ্যালু চেইন ব্যবস্থার সাথে যুক্ত হওয়া সহজ হবে।
বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন উন্নয়নশীল বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতোই। এখানে নগরায়ণ ও শিল্পায়ন দুটি বিষয় ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হচ্ছে। এজন্য অর্থনৈতিক করিডোর উন্নয়নে শক্তিশালী রাজনৈতিক অঙ্গীকার প্রয়োজন। শুধু সরকারি নয়, বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিদেরও অর্থনৈতিক করিডোর উন্নয়নে অঙ্গীকার প্রয়োজন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক করিডোর উন্নয়নে সরকারের নানা পরিকল্পনা রয়েছে। এজন্য পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং দীর্ঘমেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা রয়েছে। এখন প্রয়োজন এগুলোর সময় ভিত্তিক বাস্তবায়ন।
বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, ইকনমিক করিডোর স্থাপনের মাধ্যমে আমাদের রপ্তানি বহুমুখীকরণ করা সম্ভব। দেশের তৈরি পোশাক খাতের সফলতার পরে অন্য খাতেও অগ্রগতি করা প্রয়োজন। এডিবির সমন্বিত উন্নয়ন পরিকল্পনায় ১৪টি খাতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো- খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ কারখানা স্থাপন বিশেষ করে মত্স্য ও কৃষি পণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প, তৈরি পোশাক, বাইসাইকেল, অটোমোবাইল, শিপবিল্ডিং, ফার্মাসিউটিক্যালস, চামড়াজাত পণ্য, আসবাব পণ্য, গ্লাস, সিরামিক, প্লাস্টিক, টায়ার প্রস্তুত কারখানা উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের বর্তমান শিল্প উত্পাদন ব্যবস্থায় দেশীয় পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে মনযোগী হতে হবে। এজন্য এসব শিল্প গড়ে তোলার সুপারিশ করা হয়েছে যাতে করে অভ্যন্তরীণ কাঁচামাল ব্যবহার বেশি করা যায়।
দাক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল অন্যান্য অঞ্চলের মতো গড়ে উঠেনি। খুলনা বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্ শহর। নৌ-বন্দর সুবিধা থাকায় এই অঞ্চল পণ্য বাণিজ্যের অন্যতম প্রবেশদ্বার হতে পারে। এজন্য দ্রুত অবকাঠামো অগ্রগতির মাধ্যমে বহুমুখী পরিবহন যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করতে হবে। যাতে উত্পাদন কেন্দ্র এবং বর্ধিষ্ণু চাহিদার কেন্দ্র হিসেবে বিনিয়োগকারীদের কাছে এই করিডোর আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। একইসাথে বৃহত্ বাজার ব্যবস্থার সঙ্গে করিডোরের সংযোগ তৈরিরও সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়, অর্থনৈতিক করিডোর বাস্তবে রূপ দিতে হলে আগামী ৩০ বছরে রূপান্তরিত অবকাঠামো খাতে অন্তত ১৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। প্রস্তাবিত ইকোনমিক করিডোর কেবল বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চল নয়, পার্শ্ববর্তী নেপাল, ভুটান এবং ভারতের উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ আরো শক্তিশালী করবে।
- টিসিবির জন্য কেনা হবে সাড়ে ৬১ কোটি টাকার মসুর ডাল
- সিঙ্গাপুর থেকে ২ কার্গো এলএনজি কিনবে সরকার
- জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে পণ্যের গুণগত মান বজায় রাখতে হবে:শিল্পমন্ত্রী
- সাতক্ষীরায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আরোহী নিহত
- বাগেরহাটে বালু বোঝাই ট্রলির ধাক্কায় মা-ছেলে নিহত
- গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা: খুবি উপকেন্দ্রে ৮৮৮৬ পরীক্ষার্থী
- খুলনা যুবলীগ সভাপতির ছাতা পেয়ে নৌকার মাঝিরা খুশি
- খুলনার ১৪৩তম জন্মদিন আজ
- ১৪৩তম খুলনা দিবস পালিত
- হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়ছে আরও তিন দিন
- শপথ নিলেন নবনিযুক্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- আমার শরীর সুন্দর, তাই তারা পিছু ছাড়ে না : নোরা ফাতেহি
- ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- গরমে মাথায় হাত মুরগি খামারির, আম চাষিরাও চিন্তায়
- স্কুল-কলেজ খোলার সিদ্ধান্ত শনিবার
- মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হলো ২৮৮ সেনা-বিজিপিকে
- দুবাইয়ের পর এবার মক্কা-মদিনায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস
- হজ পারমিট দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব
- উপজেলা ভোট ব্যর্থ হলে ৭ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র ব্যর্থ হবে
- নিজেকে এখন প্রাণভরে দেখি : পরীমণি
- বিএনপি আন্দোলনেব্যর্থ হয়ে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে:কাদের
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- বিএসইসির আদেশ জারি
৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না - বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান : মেয়র, ডিএসসিসি
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- টেলিযোগাযোগ আইনের খসড়া
আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- তাপদাহ নিয়ে যা জানালেন হিট অফিসার
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- দাদার সাথে কী কথা হলো মুস্তাফিজের?