বেড়িবাঁধ নির্মাণে ৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১৫ জুলাই ২০২০
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ উপকূলীয় এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে ৮ হাজার কোটি টাকার ৪টি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। চলতি অর্থ বছরে ওই সকল প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। যা আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে ওই সকল প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এছাড়া উপকূল উন্নয়ন বোর্ড গঠনের বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে বলে তিনি জানান।
মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে ‘উপকূলে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে জরুরী করণীয়’ শীর্ষক জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠিত ওই সংলাপে সভাপতিত্ব করেন সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র। সংলাপে বক্তৃতা করেন খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) আসনের সংসদ সদস্য মো. আক্তারুজ্জামান বাবু, সাবেক সংসদ সদস্য মো. নবী নেওয়াজ, ডিআরইউ’র সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, নৌ সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে, জনউদ্যোগের তারিক হোসেন, ফেইথ ইন অ্যাকশনের নৃপেন বৈদ্য, লিডার্সের সানজিদুল হাসান, সাংবাদিক আব্দুল্লাহ মুয়াজ প্রমূখ।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এনামুল হক শামীম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঘূর্ণিঝড় আম্পান দূর্গত খুলনার ১৪ নং পোল্ডারে ৯৫৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ও ৩১ নং পোল্ডারে এক হাজার ২০১ কোটি ১২ লাখ টাকা এবং সাতক্ষীরার ৫ নং পোল্ডারে ৩ হাজার ৬৭৪ কোটি ৩ লাখ ও ১৫ নং পোল্ডারে ৯৯৭ কোটি ৭৮ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া আরো কয়েকটি প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, শুধু বেড়িবাঁধ নয়, পুরো উপকূলের উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে হাওড় উন্নয়ন বোর্ডের ন্যায় উপকূলীয় উন্নয়ন বোর্ড গঠনের বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে। এছাড়া কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত সুপার ড্রাইভওয়ে নির্মাণ, সুন্দরবন ও নদী সুরক্ষা, খাবার পানি সমস্যার সমাধানসহ অন্যান্য সমস্যাগুলো সমাধানের প্রতিশ্র“তি দেন তিনি।
সংলাপে সংসদ সদস্য আক্তারুজ্জামান বাবু বলেন, ঘূর্ণিঝড় দূর্গত অঞ্চলের মানুষের দাবি একটাই, ‘ত্রাণ চাই না, টেকসই বেড়িবাঁধ চাই’। জনগণ ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী স্থায়ী বাঁধ করতে হবে। এই বাঁধ শুধু নির্মাণ করলেই হবে না। বাঁধের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ ও বাঁধের দুপাশে বনায়ন করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণে স্থানীয় সরকার ও জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে। উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে ওই এলাকার জনগণ সরকারের সাথে থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সংলাপে গৃহীত সুপারিশে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগকে মাথায় রেখে স্থায়ী ও মজবুত বেড়িবাঁধ নির্মাণ করতে হবে, যার নিচে ১০০ ফুট, উপরে ৩০ ফুট এবং যার উচ্চতা হবে ৩০ ফুট। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষনের জন্য জরুরি তহবিল গঠন ও বাঁধ ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্ত করতে হবে। ওয়াপদা বাঁধের ১০০ মিটারের মধ্যে চিংড়ি বা কাঁকড়ার ঘের তৈরিতে সরকারের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। উপকূলীয় জনগণের নিরাপদ খাবার পানির টেকসই ও স্থায়ী সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। সর্বোপরি উপকূলের উন্নয়নে পৃথক বোর্ড গঠনের সুপারিশ করা হয়।
সংলাপে পরিবেশ ও নাগরিক আন্দোলনের প্রতিনিধিরা বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভর করে বেড়িবাঁধের ওপর। বাঁধের ক্ষতি হলে তাদের সবকিছু ভেসে যায়। বাড়িঘর নষ্ট হয়, ফসলের ক্ষতি হয়। তাই ওই অঞ্চলের মানুষের কাছে জরুরি খাবার না দিয়ে বাঁধটা শক্ত করে বানিয়ে দেওয়ার দাবিটাই প্রধান। তারা বলেন, এই মুহুর্তে বাঁধের ফাঁদ জনজীবন বিপন্ন করে তুলেছে। অথচ পরিকল্পনা হয়, বাজেট হয়, কিন্তু স্থায়ী ও শক্তিশালী বেড়িবাঁধ হয় না। বিভিন্ন সময়ে বাঁধ সংস্কারে যে সকল প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়নে চরম অনিয়ম হয়েছে বলে তারা দাবি করেন।
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে : ধর্মমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ধানউৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিরব্যবহার বাড়ানোহবে:পরিবেশমন্ত্রী
- দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আজ
- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগেরচিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে
- আইপিএলের মাঝপথে ফিরছেন মুস্তাফিজ, কত টাকা পাচ্ছেন!
- কৃষককেই উৎপাদিত ধান থেকে বীজ সংরক্ষণ করতে হবে: ড. মির্জা মোফাজ্জল
- শ্রমিকের পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কোনো বিকল্প নেই: মেয়র
- ভোটে প্রভাব বিস্তাব করবেন না, মন্ত্রী-এমপিদের ইসি
- উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে পর্যবেক্ষক প্রায় পাঁচ হাজার
- উপজেলা ভোট: দুর্গম এলাকা ছাড়া সব কেন্দ্রে ব্যালট যাবে সকালে
- ট্রেনে ঢাকা থেকে মাত্র তিন ঘণ্টায় খুলনা, ভাড়া ৫৫০ টাকা
- প্রকাশ্যে গুলি, মডেলের মৃত্যু
- খুলনায় চাহিদার চেয়ে কোরবানিযোগ্য পশু বেশি সাড়ে ৩ লাখ
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- আজ দেশে পৌঁছাবে তিউনিসিয়া উপকূলে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
- ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণ করেছে আরাকান আর্মি
- ভোটে এমপি-মন্ত্রীদের স্বজন নিয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী
- দেশের বামপন্থিরা নব্বই ডিগ্রি ঘুরে গেছে: প্রধানমন্ত্রী
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে:শেখ হাসিনা
- সাতক্ষীরায় নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান
- চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি ছুঁই ছুঁই
- রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালামাল নিয়ে মোংলায় বিদেশী জাহাজ
- খুলনায় মহান মে দিবস পালিত
- দাবদাহে তৃষ্ণার্ত পাখির জন্য সিকান্দারের ভালোবাসা
- দিল্লির শতাধিক স্কুলে বোমাতঙ্কে তুলকালাম
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- ইসরায়েলের ড্রোনগুলো ‘বাচ্চাদের খেলনার মতো’: ইরান
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- তাপদাহ নিয়ে যা জানালেন হিট অফিসার
- মুজিবনগর সরকার না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না : মেয়র
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- কয়রায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, নীরব প্রশাসন
- তেরখাদায় বাংলা নববর্ষ ও ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্ঠানে সালাম মূর্শেদী
- কাতারের সঙ্গে ১০ চুক্তি-সমঝোতা
- খুলনার জুট মিলের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ক্ষয়ক্ষতি শত কোটি
- আকাশে ঘটতে চলেছে বিশাল তারকা বিস্ফোরণ