মাতারবাড়ী হচ্ছে বিদ্যুতের হাব, অবদান রাখবে বহুমাত্রিক
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০২১
প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়কের একজন মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, ‘বর্তমানে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি ইউনিটের কাজ চলমান। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথমটির এবং একই বছরের জুলাইয়ে দ্বিতীয়টির কাজ শেষ হওয়ার কথা, তবে মেয়াদ শেষের আগেই উৎপাদনে যাওয়া সম্ভব হবে।’
সমুদ্রকন্যা কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালী। দেশের একমাত্র পাহাড়িকা এই দ্বীপের মৈনাক পবর্তে আদিনাথ মন্দির। ফাল্গুনে সেখানে বসে আদিনাথ মেলা।
অপরূপ সুন্দর এই দ্বীপে যেন মেলা বসেছে উন্নয়নের। সেখানকার মাতারবাড়ী ইউনিয়নে সমুদ্রের কোল ঘেঁষে গড়ে উঠছে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। বলা হচ্ছে, মাতারবাড়ী আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড পাওয়ার নামের প্রকল্পটি হতে যাচ্ছে দেশের অন্যতম বিদ্যুৎ হাব।
আর একে ঘিরে চলছে বিশাল কর্মযজ্ঞ। এরই মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে আমদানি করা কয়লা লোড আনলোড জেটির। এখন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণের পাশাপাশি চলছে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন বসানো ছাড়াও সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ।
পানিপথে কক্সবাজার শহর থেকে প্রকল্পের দূরত্ব প্রায় ৩৩ কিলোমিটার। আর সড়কপথে চকরিয়া ঘুরে পাড়ি দিতে হয় ৮০ কিলোমিটার রাস্তা।
কাজের অগ্রগতি দেখতে এ পথেই প্রকল্প এলাকায় পৌঁছায় নিউজবাংলা টিম। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, একেবারে সাগরের তীরে গড়ে তোলা হচ্ছে বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল অবকাঠামো। এখানকার বয়লার চেম্বার বা স্টিম জেনারেটরের কাঠামো গড়া হচ্ছে স্টিলের পাত দিয়ে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্প কেবল এ জনপদকেই নয়, বিকশিত করবে সারা দেশের অর্থনীতিকে
প্রকল্পের শুরু যখন
২০১৭ সালে মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নে ১ হাজার ৬০৮ একর জমিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তোলার কাজ শুরু করে জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইপিসি। এর আগে ২০১৩ সালে প্রকল্পের পরিবেশগত ও সামাজিক প্রভাব সমীক্ষা ও সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
ব্যয় বৃদ্ধি ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ
বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে ২০১৪ সালের জুনে বাংলাদেশ সরকার ও জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকার মধ্যে ঋণচুক্তি হয়। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে (ডিপিপি) প্রকল্পটির সম্ভাব্য ব্যয় ধরা ছিল ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা।
তবে চলতি বছরের ২৩ নভেম্বর একনেকে প্রকল্পাটির ব্যয় ও বাস্তবায়নের সময় বৃদ্ধির সংশোধনী প্রস্তাবে প্রকল্পটির ব্যয় বাড়ানো হয় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকার মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল পাওয়ার প্রকল্পটিতে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) দিচ্ছে ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা ঋণ। বর্তমানে প্রকল্পটিতে ব্যয় বৃদ্ধির পরিমাণ দাঁড়াল ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
একনেক সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সরকার এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছে। এর সঙ্গে মাতারবাড়ীতে সমুদ্রবন্দরের জন্য সহায়ক অবকাঠামো তৈরি হবে। এ প্রকল্পের সংশোধনী অনুমোদন দিয়েছে একনেক।
মাতারবাড়ীতে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ২০১৫ সালের মাঝামাঝিতে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয় সরকার। সাত বছর আগে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের কাজের বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৪৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এবার ব্যয় বাড়ল ১৫ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা।
ব্যয় বাড়ার কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রকল্পটি অনুমোদনের পর পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডিটেইল ডিজাইন করে। সে অনুযায়ী খরচ বেড়েছে প্ল্যান্ট ও জেটির। তা ছাড়া মাতারবাড়ী সমুদ্র বন্দরের উপযোগী কিছু অবকাঠামোর জন্যও বাড়তি ব্যয় হবে। আর বাড়তি কাজের জন্য বাড়তি সময়ও লাগবে।
নতুন প্রস্তাবে চ্যানেল, জেটি, ভূমি উন্নয়ন ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের সিভিল কার্যক্রম, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ, পরামর্শক, ভ্যাট-আইটি ও আমদানি শুল্ক, পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন ও টাউনশিপ নির্মাণেও বাড়তি ব্যয়ের প্রস্তাব করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
কতটুকু বিদ্যুৎ মিলবে
প্রথম ধাপে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে মিলবে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। পরে আরও দুটি ইউনিট চালু হলে পাওয়া যাবে অতিরিক্ত আরও ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।
নানা দেশের শ্রমিকের মিলনমেলা
প্রকল্প এলাকায় দেখা মেলে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা শ্রমিকের। বিদ্যুৎকেন্দের বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো গড়তে কাজ করছেন দেশি-বিদেশি ৮ হাজার শ্রমিক-প্রকৌশলী।
সব মিলিয়ে বিদেশি রয়েছেন ৭৬০ জন, যারা এসেছেন জাপান, চীন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়শিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে।
শ্রমিকদের যত কথা
মোহাম্মদ সুজন আলী প্রকল্পের নিরাপত্তায় কাজ করছেন বছরখানেক ধরে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘পুলিশ ও আনসারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে আমরা ১২২ জন গার্ড প্রকল্পের নিরাপত্তায় কাজ করছি। এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষতিকর কিছু ঘটেনি।’
কুমিল্লার মোহাম্মদ সালাউদ্দিন তিন বছর ধরে প্রকল্পে কাজ করছেন সিনোহাইড্রো কোম্পানির হয়ে।
তিনি বলেন, ‘এখানে যখন প্রথম আসি, তখন বালু ছাড়া আর কিছুই ছিল না। মাত্র একটি জেটি ছিল। এরপর একে একে জাহাজে করে মালামাল নিয়ে এসে ওই জেটির মাধ্যমে খালাস করা হয়। এখন তো রীতিমতো মহাযজ্ঞ চলছে।’
প্রকল্পের নির্মাণাধীন স্লুইস গেটে কর্মরত মো. রুবেল মিয়া বলেন, ‘এখানে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টায় কাজ চলে, তবে সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা-৯টা পর্যন্ত কাজ হয় পুরোদমে। রাতের বেলা শুধু ভূমি উন্নয়ন ও পাইলিংয়ের কাজ চলে।’
প্রকৌশলীরা যা জানিয়েছেন
প্রকল্প তত্ত্বাবধানে কাজ করছেন ৪৪৪ জন বাংলাদেশি কর্মকর্তা। তাদের পাঁচজনের সঙ্গে কথা হয় নিউজবাংলা টিমের। তাদের একজন মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, ‘বর্তমানে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি ইউনিটের কাজ চলমান। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথমটির এবং একই বছরের জুলাইয়ে দ্বিতীয়টির কাজ শেষ হওয়ার কথা, তবে মেয়াদ শেষের আগেই উৎপাদনে যাওয়া সম্ভব হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা আনা-নেয়ার জন্য এরই মধ্যে দুটি জেটির কাজ শেষ হয়েছে, যার একটিতে কয়লা খালাস করা হবে। আরেকটি ব্যবহৃত হবে তেল ও ভারী যন্ত্রপাতি ওঠানো-নামানোর কাজে।
‘বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা বা প্রয়োজনীয় সরঞ্জামবাহী জাহাজ ভেড়ার জন্য ১৪.৩ কিলোমিটার চ্যানেল তৈরি করা হয়েছে, যার প্রশস্ততা ২৫০ মিটার। আর গভীরতা ১৮.৫ মিটার। এই গভীরতা আরও বাড়িয়ে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হবে। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি ৫৯ শতাংশ।’
প্রকৌশলীরা জানান, এখানে ২৭৫ মিটারের একটি চিমনি তৈরি করা হবে, যার উচ্চতা হবে ৯০ তলা ভবনের সমান। এরই মধ্যে এর ভিতের কাজ শেষ হয়েছে। এখানে যে বয়লার চেম্বারের কাজ চলছে, তার উচ্চতা ৮০ মিটার, যেটি দেখতে হবে ২৬ তলা ভবনের সমান।
ওয়াটার ট্রিটমেন্ট এবং ওয়েস্ট ওয়াটার ট্রিটমেন্টের কাজও চলছে জোরেশোরে। চলমান রয়েছে ৪০০ কিলোভোল্টের সঞ্চালন লাইনের কাজও। এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে ১৩২/৩৩ কেভি সার্ভিস লাইন, যার মাধ্যমে প্রকল্প ছাড়াও স্থানীয় এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে। ইপিসির তত্ত্বাবধানে পুরো প্রকল্পের কাজ করছে তিনটি জাপানি প্রতিষ্ঠান তোশিবা, সুমিতোমো ও আইএইচআই।
গড়ে উঠছে নতুন শহর
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার জন্য গড়ে তোলা হচ্ছে একটি টাউনশিপ, যার নকশা প্রণয়নে কাজ করছে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। সেখানে স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, মসজিদ, মার্কেট, কমিউনিটি সেন্টারসহ থাকবে নানা অবকাঠামো। এ জন্য ভূমি উন্নয়নের কাজ ৮০ ভাগ শেষ।
শুধু তা-ই নয়, মহেশখালীর রাজঘাট থেকে ধলঘাটা পর্যন্ত ৭.৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের কাজও চলছে দ্রুতগতিতে। এই সড়কে একটি সেতু তৈরির কাজও চলছে সমানতালে।
এ ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা পোড়ানোর পর যে ছাই সৃষ্টি হবে, তা রাখতে তৈরি করা হবে অ্যাশপন্ড। সেখানে ৩০ বছরের ছাই রাখা যাবে।
পরিবেশের কী হবে
বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি হবে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির। পরিবেশ দূষণ রোধে অস্ট্রেলিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা হবে উন্নত মানের সাব-বিটুমিনাস কয়লা। বলা হচ্ছে, আধুনিক প্রযুক্তির এই কেন্দ্রে তুলনামূলক কম কয়লা পুড়িয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে। ফলে কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন হবে কম। এ ছাড়া নাইট্রাস অক্সাইডের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে স্থাপন করা হবে লোরেট বার্নার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘মাতারবাড়ীর বিদ্যুৎ এসে যখন জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে, তখন সারা দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতির ব্যাপকভাবে উন্নতি ঘটবে। তৈরি হবে নতুন নতুন কল-কারখানা। বহুমাত্রায় বাড়বে কর্মসংস্থান।’
তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারের মহেশখালী এবং চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে যে অর্থনৈতিক জোন তৈরি হচ্ছে, তার জন্য আমাদের অনেক বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে। সেই চাহিদার অনেকটাই পূরণ করবে এই মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র।’
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতার আমিরের বৈঠক
- মুক্তিযুদ্ধ ও মুজিবনগর সরকার নিয়ে গবেষণার আহ্বান
- গ্যাস খাতে বড় সংস্কার করবে পেট্রোবাংলা
- বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে চায় কিরগিজস্তান
- চলবে ১২০ দিন
নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু - যমুনায় বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৪.৮ কিমি এখন দৃশ্যমান
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএর সন্ত্রাসী নিহত
- ঢাকায় কাতারের আমির
অগ্রাধিকার পাচ্ছে বাণিজ্য বিনিয়োগ ও ভূরাজনীতি - বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরে সই হবে ৫ চুক্তি ও সমঝোতা
- খুলনায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়
- বগুড়ায় সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি
- থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, সই হবে ৫ চুক্তি-সমঝোতা
- যে বার্তা নিয়ে ঢাকা আসছেন চীনের বড় দুই প্রতিনিধিদল
- গরমে অসুস্থ রোগীর চিকিৎসায় স্ট্যান্ডবাই কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল
- যুদ্ধ নয়, ব্যয় করুন জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায়: প্রধানমন্ত্রী
- জনসভার বিষয়ে বিএনপিকে ২৮ অক্টোবরের কথা মনে করিয়ে দিলেন
- এপ্রিলের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১২৮ কোটি ডলার
- চালের বিকল্প হিসেবে গম আমদানি করছে সরকার
- বসছে ভেন্ডিং মেশিন
স্টেশনে যাত্রীরাই কাটতে পারবেন ট্রেনের টিকিট - দুবাই বন্দরে পৌঁছাল এমভি আব্দুল্লাহ, নাবিকদের উচ্ছ্বাস
- বোরোর বাম্পার ফলনে হাওড়ে উৎসবের আমেজ
- শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
- কাতারের আমির ঢাকা আসছেন আজ, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি পাঁচ স্মারক
- উন্মুক্ত হতে পারে কুয়েতের শ্রমবাজার
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- হজযাত্রীদের টিকা নিতে লাগবে স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী
- প্রচণ্ড গরমে লাইভ সংবাদে জ্ঞান হারালেন পাঠক
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- রাসুল (সা.) রোজা অবস্থায় যেসব কাজ পরিহার করতে বলেছেন
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- তাপদাহ নিয়ে যা জানালেন হিট অফিসার