সর্বোচ্চ গুরুত্ব স্বাস্থ্যে, আগামী বাজেটে দশ খাতে অগ্রাধিকার
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২১
বড় ধরনের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ন করা হচ্ছে। করোনায় সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিত মাথায় রেখে এবার ১০টি বিষয়কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ গুরুত্ব দেয়া হবে। নিরুৎসাহিত করা হবে বিলাসী খাত। বিষয়গুলো মাথায় রেখেই বজেট প্রণয়ন শুরু হয়েছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
জানা গেছে, এবার যে দশটি খাত গুরুত্ব দিয়ে বাজেট প্রণীত হচ্ছে এগুলো হচ্ছে- করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলোর বাস্তবায়ন, করোনা নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য খাতে অতিরিক্ত বরাদ্দ, প্রণোদনা এবং ক্ষতিপূরণ, খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার করা, কৃষি পুনর্বাসন, সারে ভর্তুকি, ব্যাপক কর্মসংস্থান ও পল্লী উন্নয়ন, এক কোটি মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় নিয়ে আসা, গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ, দরিদ্রদের বিনামূল্যে খাদ্য বিতরণ, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা। প্রায় ৬ লাখ কোটি টাকার বাজেটে দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সর্বোচ্চ জোর দেয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে। করোনা পরিস্থিতি সামনে রেখে বাজেটের অগ্রাধিকার খাতগুলো নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এজন্য স্বাস্থ্য খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দেশের ১৭ কোটি মানুষকে করোনার ভ্যাকসিন দিতে বড় অঙ্কের বাজেট বরাদ্দ রাখা হবে। চলতি বাজেটে টিকা আমদানির জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও আগামী বাজেটে এই বরাদ্দ দ্বিগুণ করা হতে পারে বলে আভাস পাওয়া গেছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা পরস্থিতি মোকাবেলা করে কিভাবে রফতানি বৃদ্ধি এবং রেমিটেন্স আহরণ বৃদ্ধি করা যায় সেই কৌশলও নির্ধারণ করা হবে আগামী ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে। এছাড়া স্বল্পোন্নত (এলডিসি) থেকে উত্তরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নের রোডম্যাপ দেয়া হবে।
করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা সামলিয়ে অর্থনীতি স্বাভাবিক গতিতে ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, বাজেটে যেসব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হবে তা সঠিকভাবে পূরণ হবে। বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশ বেশ ভালভাবে করোনা মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি আরও বলেন, করোনা থেকে মানুষের জীবন আগে বাঁচাতে হবে। এজন্য করোনার ভ্যাকসিন আমদানিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। দেশের সবাই করোনার টিকা পাবেন। অন্যদিকে অর্থ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী বাজেট হচ্ছে- চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে টিকে থাকার বাজেট। সারা বিশ্বে দ্বিতীয় দফায় করোনা শুরু হয়েছে। অনেক দেশ আবার লকডাউনে চলে গেছে। এ অবস্থায় রফতানি ও রেমিটেন্সে নেতিবাচক প্রভাব দৃশ্যমান। এ কারণে এমন কৌশল নির্ধারণ করতে হবে যাতে অর্থনীতির এই দুই খাত ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এছাড়া আগে করোনা থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে হবে। এজন্য স্বাস্থ্য খাতের অনুকূলে যেসব বরাদ্দ দেয়া হবে তার সঠিক বাস্তবায়ন জরুরী।
জানা গেছে, বাজেট ব্যবস্থাপনা সভা এবং আর্থিক ও মুদ্রা বিনিময় হার সংক্রান্ত কো-অর্ডিনেশন কাউন্সিলের প্রথম সভায় আগামী বাজেট কেমন হবে, তার ওপর একটি আগাম ধারণাপত্র দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, করোনা মোকাবেলা করে অর্থনীতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনাই এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সভায় জানানো হয় ২০২১-২২ অর্থবছরে সম্ভাব্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হবে ৭ দশমিক ৭ শতাংশ, মূল্যস্ফীতির হার হবে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ, মোট বিনিয়োগের হার হবে জিডিপির ৩২ শতাংশ (বেসরকারী ২৪.৫ ও সরকারী ৭.৫ শতাংশ), মোট রাজস্ব আয় হবে জিডিপির ১০ দশমিক ৮ শতাংশ, মোট ব্যয় হবে জিডিপির ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ, মোট ঘাটতি জিডিপির ৫ দশমিক ৮ শতাংশ, প্রাথমিক ঘাটতি জিডিপির ৪ শতাংশ এবং জিডিপি হবে ৩৫ লাখ ৫২ হাজার ৭৭৮ কোটি টাকা।
এছাড়া বাজেটের আকার ১০-১২ শতাংশ বাড়িয়ে ৫ লাখ ৯৩ হাজার কোটি থেকে ৬ লাখ কোটি টাকা করা হতে পারে। বর্তমানে ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, সরকার যৌক্তিকভাবেই বিবেচনা করছে। যেহেতু করোনার প্রাথমিক ধাক্কাটা সামাল দেয়া সম্ভব হয়েছে, এখন অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের একটি প্রক্রিয়ায় রয়েছি, সেই প্রক্রিয়াটি একটু দীর্ঘায়িত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আগামী বাজেটে কর্ম-সৃজনে প্রাধিকার দেয়া, একইসঙ্গে গ্রামীণ অবকাঠামো বা সরকারের ‘আমার গ্রাম আমার প্রকল্পের’ অধীনে গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়ন, দরিদ্র মানুষের মধ্যে খাদ্য বিতরণ, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচীর বিস্তার এগুলোর প্রয়োজন রয়েছে।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে চলতি বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকার একটি জরুরী তহবিল গঠন করা হয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা শুরু হওয়ায় এই বরাদ্দের পরিমাণ দ্বিগুণ করা হতে পারে। সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া হচ্ছে ভ্যাকসিন আমদানিতে। ইতোমধ্যে ভারতের সেরাম কোম্পানি থেকে অক্সফোর্ডের টিকা আমদানিতে ১ হাজার কোটি টাকা ছাড় করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এলক্ষ্যে অর্থ সংস্থানে বিদেশী দাতা সংস্থাগুলোর ঋণ সহায়তা ও অনুদান চাওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং এডিবি করোনার টিকা আমদানিতে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে।
জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতি উত্তরণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশও নতুন নতুন হাসপাতাল করাসহ বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। করোনা নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি নির্ধারিত বরাদ্দের পরেও যদি প্রয়োজন হয় তাহলে জরুরী প্রয়োজনে সিসিইউ, আইসিইউ, আইসোলেশন ওয়ার্ড চালু, সহায়ক স্বাস্থ্যসেবা (সাপোর্ট কেয়ার), করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য কিট (সরঞ্জাম) এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ক্রয়ে এ টাকা ব্যবহার করা হচ্ছে।
একই সঙ্গে করোনা চিকিৎসায় ব্যবহার হয় এমন সব পণ্য আমদানিতে শতভাগ শুল্ক ছাড়ের সুবিধা পাবেন এ শিল্পের উদোক্তারা। ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনে থাকছে সব ধরনের ট্যাক্স ও ভ্যাট সুবিধা। কিছু শর্ত সাপেক্ষে হাসপাতালে করোনা চিকিৎসার ওষুধ ও সেবা সামগ্রী সম্পূর্ণ ফ্রি দেয়া হবে। ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ ও করোনা রোগের চিকিৎসা সাধারণ মানুষের জন্য সহজলভ্য করতে আগামী বাজেটে এসব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে সরকার। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্ব একটি বিশেষ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই আগামী অর্থবছরের জন্য গতানুগতিক বাজেট করলে প্রয়োজন মেটানো যাবে না। আগামী বাজেটে দুটো বিষয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে। কোথায় অর্থ খরচ হবে, আর সেই টাকা কোথা থেকে আসবে। খরচ ও জোগানের অগ্রাধিকার ঠিক করাই আগামী বাজেটের বড় চ্যালেঞ্জ। করোনার পরিস্থিতিতে বাজেটে অগ্রাধিকার পুনর্নির্ধারণ করতে হবে এবং সেখানে বর্তমান প্রয়োজন এবং অদূর ভবিষ্যতে কী প্রয়োজন হতে পারে- সেটা বিবেচনায় আনতে হবে। তিনি বলেন, আগামী বাজেটে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেয়া উচিত স্বাস্থ্য খাতে। এছাড়া শিক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা, খাদ্যনিরাপত্তা, কর্মসংস্থান এসবেও প্রাধান্য দিতে হবে।
আগামী বাজেটে বিলাসী ব্যয় নিরৎসাহিত করা হবে। এর পাশাপাশি খাদ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখার কৌশল নিবে সরকার। করোনা পরিস্থিতিতে বাজেট তৈরিতে মানুষের জীবন-জীবিকাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। চাল, ভোজ্যতেল, চিনি, পেঁয়াজ ও মসলাসহ নিত্যপণ্যের দাম কমানোর পদক্ষেপ নেয়া হবে। কমানো হয়েছে কর্পোরেট করহার। অন্যদিকে নির্দিষ্ট সময়ে পদ্মা সেতুসহ বড় বড় প্রকল্পের কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করার জন্য বাজেট বরাদ্দ দেয়া হবে। ইতোমধ্যে দেশের বড় ও ক্ষুদ্র শিল্পকারখানাগুলোকে প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বেশকিছু নীতিগত পলিসি গ্রহণ করতে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনুরোধ করা হয়েছে।
এছাড়া করোনা সঙ্কট উত্তরণ ও বাজেট বাস্তবায়নে চারটি কৌশলে নির্ধারণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। প্রথম কৌশলটি হলো সরকারী ব্যয়ের ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানকে প্রাধান্য দেয়া, বিলাসী ব্যয় নিরুৎসাহিত করা, গত এক দশকের সুশৃঙ্খল মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতি বাস্তবায়নের ফলে আমাদের ঋণের স্থিতি জিডিপির অনুপাত অত্যন্ত কম (৩৪ শতাংশ) হওয়ায় প্রাদুর্ভাবজনিত কারণে সরকারী ব্যয় বড় আকারে বাড়লেও তা সামষ্টিক অর্থনীতির ওপর কোন নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। এছাড়া দ্বিতীয় কৌশলটি হলো-ব্যাংক ব্যবস্থার মাধ্যমে স্বল্পসুদে ঋণ সুবিধা প্রবর্তন করা যাতে অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত হয় এবং দেশে-বিদেশে উদ্যোক্তাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তৃতীয় কৌশলটি হলো- হতদরিদ্র, কর্মহীন হয়ে পড়া নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত জনগণকে সুরক্ষা দেয়া এবং চতুর্থ কৌশলটি হলো- বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বাড়ানো। তবে এ কৌশলটি অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে করা হচ্ছে, যাতে মূল্যস্ফীতির নেতিবাচক প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আগামী বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী এডিপিতে সর্বাধিক গুরুত্ব পেতে যাচ্ছে- পরিবহন, অবকাঠামো, পানি ও গণপূর্ত, বিদ্যুত, শিক্ষা, বিজ্ঞান, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি, পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ, কৃষি, পানিসম্পদ, জনপ্রশাসন। করোনাকালের এ বাজেট বাস্তবায়নের ওপর সর্বোচ্চ জোর দিয়েছেন অর্থ বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গবর্নর ও অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেন, এ বছরের বাজেট হওয়া উচিত টিকে থাকার বাজেট। করোনা পরিস্থিতি যেন খারাপের দিকে না যায়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে আগামী বাজেটে। আমাদের অর্থনীতিকে ধরে রাখতে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকুই থাকা উচিত এই বাজেটে। তিনি বলেন, আমাদের স্বাস্থ্য খাত আগে থেকেই দুর্বল। করোনাকালে স্বাস্থ্য খাতের ওপর বেশ চাপ পড়েছে। আর কেবল করোনা নয়, করোনার বাইরেও যেসব স্বাস্থ্য সমস্যা আছে, সেগুলো মোকাবেলা করতে এই খাতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে বরাদ্দ দিতে হবে।
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- তীব্র তাপদাহে পুড়ছে খুলনা তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রিতে
- বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- বিদেশিদের সাহায্যে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করছে বিএনপি: কাদের
- দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
- তাপপ্রবাহ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার : কৃষিমন্ত্রী
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- এবার ঈদে দেশীয় পর্যটনে আয় ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু টানেলে জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- খুলনা ৪০ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে, সর্বোচ্চ চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৩
- বাগেরহাটে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- জলবায়ু পরিবর্তনে অধিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- মসজিদের ভেতর ৫৪০ বছরের পুরোনো ‘জিনের মসজিদ’
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- এ বছরের ফিতরা কত জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- রাসুল (সা.) রোজা অবস্থায় যেসব কাজ পরিহার করতে বলেছেন
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...