‘যে গান মানুষ মনে মনে গায় না, সেই গান চিরদিনের নয়’
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১১ আগস্ট ২০১৯
‘খোকা ফিরবে নাকি ফিরবে না’, ‘ভালোবাসা যতো বড় জীবন ততো বড় নয়’, ‘দুঃখ আমার বাসর রাতের পালঙ্ক’, ‘কিছু কিছু মানুষের জীবনে ভালোবাসা চাওয়াটাই ভুল’, ‘বন্ধু হতে চেয়ে তোমার শত্রু বলে গণ্য হলাম’, ‘মাঠের সবুজ থেকে সূর্যের লাল’সহ বহু শ্রোতাপ্রিয় গানের গীতিকার মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান। তার প্রকাশিত গানের সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার। গানের পাশাপাশি প্রায় একশ সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন। এছাড়া মঞ্চ, বেতার ও টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখেছেন এবং অভিনয়ও করেছেন। তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১৪টি। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৮৪ সালে ‘চন্দ্রনাথ’ ও ১৯৮৬ সালে ‘শুভদা’ সিনেমার জন্য সেরা গীতিকার এবং ২০০৮ সালে ‘মেঘের কোলে রোদ’ সিনেমার জন্য সেরা কাহিনিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। গতকাল ছিল বিশ্ব সংগীত দিবস।
কোন পথে যাচ্ছে বাংলা গান?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : এ প্রশ্নের সরাসরি জবাব দেয়া কঠিন। বাংলা গান পথভ্রষ্ট হওয়ার দিকেই যাচ্ছিল। এখনকার তরুণদের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি মূল ধারার বাংলা গানের প্রতি তাদের আকর্ষণ প্রচণ্ড- এজন্য আমি পুনরায় আশাবাদী হয়ে উঠেছি। আমাদের মেজাজ আলাদা, আমাদের মাটির ধরন আলাদা। মাটির ধরনই আমাদের মেজাজ তৈরি- এটা বুঝে গান করতে হবে। এখন যারা গান করছেন তাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরন আছে। কোনো ধরনই আমি বাতিল করছি না। তবে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ার আগে তারা যেন ভুলে না যায়- শিকড় যেন বাংলাদেশের মাটিতে থাকে। শিকড় যদি ইউরোপে চলে যায় বা অন্য কোথাও চলে যায়, সবচেয়ে বড় ক্ষতি যেটা হবে- এই দেশ ভাসমান হয়ে যাবে। দেশের নিজস্ব কোনো কিছু থাকবে না। ভালো গান তৈরি করে এটা রোধ করতে হবে।
সংগীতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী বলে মনে করেন?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : আমরা সংগীতের সোনার মানুষগুলোকে হারিয়ে ফেলেছি। নতুন মানুষ তৈরি হচ্ছে না। যারা কবিতা বুঝে গানের সুর করতেন তাদের অনেকেই আজ নেই। নেই সমর দাস, সুবল দাস, সত্য সাহা, খন্দকার নুরুল আলম। জুনিয়রদের মধ্যে আলাউদ্দিন আলী আছেন। তিনিও অসুস্থ। আহম্মেদ ইমতিয়াজ বুলবুল চলে গেল। এরা কথা বুঝে সুর করতেন। যেমন আমি মাকে নিয়ে গানটা করলাম- ‘সেই রেল লাইনের ধারে মেঠো পথটার পাশে দাঁড়িয়ে এক মধ্যবয়সী নারী এখনও রয়েছে হাত বাড়িয়ে’- এই গানের গল্প শুনে বুলবুল কেঁদে ফেললো। সে ভিতর থেকে ফিল করেছে বলেই কেঁদেছে। ফিল করার মানুষ এখন কমে যাচ্ছে। এমন মানুষ তৈরি না হলে সংগীতের জন্য ভয়াবহ খারাপ অবস্থা হবে। দেখা যাবে তখন মুম্বাইয়ের গান নকল করছে। তাতে নিজস্বতা হারিয়ে যাবে। এই জায়গা থেকে বাংলা গান ঝুঁকিতে আছে। এখন স্টুডিও ঘরে ঘরে হওয়ায় নিজের মতো করে যা ইচ্ছে তাই করছে অনেকে। কেউ কেউ নিজে লিখে সুর করে গেয়েও ফেলছে।
‘রেল লাইনের ধারে’ গানটির পেছনের গল্প জানতে চাই। এটি বিখ্যাত একটি গান।
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : আমার ছোট ভাই আসাদ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়। মা জানতেন না- ও শহীদ হয়েছে। আমাদের বাড়ির পুকুর পাড়ের পাশ দিয়ে রেল লাইন। যুদ্ধে যাওয়ার আগে ও মাকে বলে গিয়েছিল। এই রেল লাইনের পাশে ছোট একটি রাস্তা আছে। সেই রাস্তা ধরে আসাদ চলে গিয়েছিল। মা প্রায়ই একথা বলতেন। ঐ মধ্যবয়সী নারী আমার মা। আর খোকা হচ্ছে আমার ছোট ভাই। আমার অনেক গানেই এমন ঘটনা আছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে ছায়াছবির গান খুব কম লিখেছি। কারণ কোথাও সিকোয়েন্স পছন্দ হয়নি, আবার কখনও গল্প পছন্দ হয়নি।
‘বন্ধু হতে চেয়ে তোমার শত্রু বলে গণ্য হলাম’ গানটিও আপনার লেখা। এটিও দারুণভাবে শ্রোতাপ্রিয় একটি গান।
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : সত্য সাহা একদিন বাসায় এসে আমার স্ত্রীকে বললেন— ভাবি আজ দুপুরে আপনাদের বাসায় খাব। সেদিন সুবীর নন্দীকে আমার বাসায় নিয়ে এসেছিলেন। আমাকে বললেন, দুটি গান লিখতে হবে। সাবিনা ইয়াসমিনের জন্য একটা, আর নতুন এই ছেলেটার জন্য একটা। তখন সুবীর নন্দীর জন্য প্রথমে লিখলাম, ‘বন্ধু হতে চেয়ে তোমার শত্রু বলে গণ্য হলাম’। সেদিনই বসে অর্ধেক লিখে ফেলি। সত্য সাহা টান দিয়ে সেই অর্ধেক নিয়ে গেলেন। বললেন- বাকি অর্ধেক পরে নেব। গান লেখা শেষ হলে সুর দিলেন সত্য সাহা। আমরা এই গানটি রিলিজ না করে পরিকল্পনা করলাম, একজন শিল্পীর তিনটি গান একসঙ্গে রিলিজ দেব। এর মধ্যে থেকে অন্তত একটি গান হিট হবে। এরপর ‘পাহাড়ের কান্না দেখে’, ‘বধুয়া মান ভাঙাতে জীবন’ শিরোনামে দুটি গান লিখলাম। দুটি গানেরই সুর করলেন খন্দকার নূরুল আলম। এই তিনটি গান একসঙ্গে রিলিজ দেয়ার পর তিনটি গানই হিট হয়ে গেল। এরপর সুবীর নন্দীকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
এখনকার লিরিকের ক্ষেত্রে কোনো পার্থক্য চোখে পড়ে?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : লিরিকের ক্ষেত্রে একটা ইয়াং গ্রুপকে দেখছি ভালো কাজের ক্ষেত্রে মনোযোগী। আর একটা গ্রুপকে দেখছি তারা কোনো কোনো সুরকারের পিছনে ঘুরে বা গায়কের পিছনে ঘুরে কোনো রকম নাম করে গেছে। পুরস্কারও পেয়ে গেছে! শুদ্ধ করে লেখার মতো গুণাবলী তাদের মধ্যে নেই। আর সেটা না থাকার কারণে হঠাৎ জনপ্রিয় হয়ে যাওয়া এবং হঠাৎ করেই নিভে যাওয়া। কিন্তু যারা শুদ্ধ পথের অনুসারী তারা হারাবে না।
এ কারণেই কি এখন কিছু গান আলোচিত হয়ে কিছুদিন পরেই হারিয়ে যাচ্ছে?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : একটা কথা মনে রাখতে হবে, যে গান মানুষ মনে মনে গায় না, সেই গান চিরদিনের গান নয়। কারণ সেটা হৃদয় স্পর্শ করেনি। এই গানগুলো কানে থাকছে, প্রাণে থাকছে না। প্রাণকে আকুল করছে না বলেই হারিয়ে যায়।
এখনকার অধিকাংশ গানে যন্ত্রের ব্যবহার অনেক বেশি। যে কারণে শিল্পীর আসল কণ্ঠ বোঝা যায় না। এটা গানের জন্য কতটা ক্ষতিকর?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : এটা হচ্ছে সবচেয়ে খারাপ বিষয়। আমি কি শুনছি? গান শুনছি। সেখানে যদি যন্ত্র শুনি তাহলে যন্ত্রসংগীত শুনলেই তো হলো। লোকে আমাকে বলে- গান লিখি। আমি কখনও বলি না- গান লিখি। আমি বলি- আমি কবিতা লিখি। এমন কবিতা লিখি যেটা সুরের জন্য অপেক্ষা করে। সেই কবিতা নিয়েই গান হয়। সংগীতে অকারণ যন্ত্র ব্যবহার ক্ষতিকর। যন্ত্রের কাজ হচ্ছে সংগীতের আবহ তৈরি করা। আর সেটা যদি গানকেই ঢেকে দেয়, সেটা আর যাই হোক গান নয়- বাজনা।
চলচ্চিত্রের গান একটা সময় মানুষের মুখে মুখে থাকতো। এখন সে রকমন গান হচ্ছে না কেন বলে মনে করেন?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : প্রধান কারণ হচ্ছে- চলচ্চিত্র হচ্ছে না। আমরা একটা সময় ‘ডবল টিকেট’ আর ‘রিটার্ন টিকেট’ সিনেমা বলতাম। ডবল টিকেট হচ্ছে যে সিনেমা দেখতে পরিবার নিয়ে যেতে হবে। আর রিটার্ন টিকেটের সিনেমা হচ্ছে, যে সিনেমা একবার দেখে আবার দেখতে হবে। এখন আর এসব হয় না। সিনেমার গান তখনই হিট হয় যখন সেটা ছবির অংশ হয় ওঠে। সিনেমার অংশ না হলে গান হিট হয় না। কারণ ছাড়া সিনেমায় গান ব্যবহারের ফলে গান হিট হচ্ছে না। গানের সিচুয়েশন তৈরি করে গান ব্যবহার করতে হবে।
চলচ্চিত্রে আইটেম গানের ব্যবহার হচ্ছে। এসব গানে অশালীন শব্দ ও ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করতে দেখা যায়। এটাকে কীভাবে দেখছেন?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : অশালীন শব্দ কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। সংস্কৃতির জন্য ক্ষতিকর! ইংরেজি শব্দ অকারণে করলে হবে না। আমরা এক সময় ফোক সংগীতেও ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করতে দেখেছি। প্রচলিত ইংরেজি ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়েছে। কারণ এই ইংরেজি শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ ঠিক ওখানে বসে না। একবার কথায় কথায় ইংরেজি শব্দ নিয়ে একটি গান লিখেছিলাম। ‘রিটার্ন টিকেট হাতে লইয়া আইসাছি এই দুনিয়ায়, টাইম হইলে যাইতে হবে যাওয়া ছাড়া নাই উপায়’। এখানে রিটার্ন টিকেট, টাইম এগুলো বলতে বলতে মানুষ অভ্যস্ত। ঐ সময় আমি আর একটা গান লিখি: ‘তুমি থাক ঢাকা, আমি থাকি জিঞ্জিরায়, কেমনে তোমার প্রেমের পঙ্খি পুইষা রাখি পিঞ্জিরায়’। বললাম- এই গানটার অর্থ কী? উত্তর দিলো- এটার অর্থ হচ্ছে তুমি ঢাকায় থাকো, আর আমি নদীর ওপাড় জিঞ্জিরায় থাকি। আমি বললাম- না। এই কথার গভীর অর্থ আছে। ঢাকা থাকা মানে তোমাকে দেখা যাচ্ছে না। আল্লাহকে দেখা যায় না। আর আমি কোথায় থাকি? আমি অনেক নিয়ম কানুনের জিঞ্জিরায় আবদ্ধ থাকি। ফলে প্রেমের পঙ্খিকে কী করে পিঞ্জিরায় আবদ্ধ রাখবো? যাই লিখি না কেন এর অর্থ ও কারণ থাকতে হবে।
গীতিকার হতে হলে কী গুণাবলী থাকতে হবে বলে মনে করেন?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : গীতিকার বলে কোনো শব্দ নেই- কবি। তাকে প্রথম কবি হতে হবে। কাব্য কী জানতে হবে। ফিল করতে হবে। কবি বানানো যায় না। এই ফিলটা এখনকার ছেলেমেয়েদের মধ্যে কম। তাদের অর্ডার করছেন আর লিখছেন। কবিতায় কথা আসে, জোড় করে বানানো যায় না। কবি প্রতিভা থাকলে তাতে শান দেয়া যেতে পারে।
বর্তমান প্রজন্মের শিল্পীদের কার গান শোনেন?
মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান : সবার গান শুনি। এর মধ্যে সাব্বির, ইউসুফ, ঐশীসহ অনেকের গান শুনি। ঐশীর একটা ডিফারেন্ট প্যাটার্ন আছে। এটাকে আমি খারাপ বলছি না। ওকে যদি ভালো গাইড করা যেত ও আরো ভালো করতো।
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- তীব্র তাপদাহে পুড়ছে খুলনা তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রিতে
- বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- বিদেশিদের সাহায্যে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করছে বিএনপি: কাদের
- দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
- তাপপ্রবাহ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার : কৃষিমন্ত্রী
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- এবার ঈদে দেশীয় পর্যটনে আয় ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু টানেলে জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- খুলনা ৪০ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে, সর্বোচ্চ চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৩
- বাগেরহাটে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- জলবায়ু পরিবর্তনে অধিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- মসজিদের ভেতর ৫৪০ বছরের পুরোনো ‘জিনের মসজিদ’
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- এ বছরের ফিতরা কত জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- রাসুল (সা.) রোজা অবস্থায় যেসব কাজ পরিহার করতে বলেছেন
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...