বঙ্গবন্ধুই প্রথম টু-ইকোনমি ইস্যু সামনে আনেন
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২০
৩ এপ্রিল, ১৯৫৭। পূর্ব পাকিস্তান আইনসভা অধিবেশন। মহিউদ্দিন আহমদ- মাননীয় স্পিকার, আমি মুদ্রা, পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয় কেন্দ্রের হাতে রেখে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন প্রদানের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুাব করছি।
আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্যসহ অনেক সদস্য টেবিল চাপড়ে প্রস্তাবটি সমর্থন করে। মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম ও শেরে বাংলার দল কেএসপির কিছু সদস্য ‘নো নো’ বলেন।
স্পিকার- মহিউদ্দিন আহমদ, আপনার প্রস্তাবের পক্ষে বলুন।
মহিউদ্দিন- এই দাবি ২১ দফায় আছে। এই দাবি যুক্তিসঙ্গত। এতে পাকিস্তান শক্তিশালী হবে।
অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ- আমাদের নেতা মওলানা ভাসানী এই দাবি করেছেন কাগমারি সম্মেলনে। তিনি ‘পশ্চিম পাকিস্তানকে আসসালামু আলায়কুম’ দেওয়া হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন। পাকিস্তান হওয়ায় আমরা রাজনৈতিক দাবি পূরণ করতে পেরেছি। কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তি আসে নাই।
অধ্যাপক আসহাউদ্দিন আহমদ- পূর্ব পাকিস্তানে খাল-বিল কাটতে হলেও করাচি থেকে সম্মতি নিতে হয়। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত রাজস্ব খাতে পূর্ব পাকিস্তানে ব্যয় হয়েছে ১৮৮ কোটি টাকা, পশ্চিম পাকিস্তানে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৮ কোটি টাকা। বিদেশী সাহায্য এখানে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি টাকা, পশ্চিম পাকিস্তানে ৭৩ কোটি টাকা। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সামরিক খাতে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য রাখা হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা, পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য ৬১২ কোটি টাকা।
আবুল খায়েল রফিকুল ইসলাম- মাননীয় স্পিকার- আমার স্বায়ত্তশাসন প্রস্তুাবে সংশোধনী আছে। বন্ধুরা অতি উৎসাহে যে প্রস্তাব তুলেছেন তাতে পাকিস্তানের জন্য বিপদ নেমে আসবে। আমি চাই স্বায়ত্তশাসনের পাশাপাশি সার্বভৌম ও অখণ্ড পাকিস্তান।
মুজিবসহ আওয়ামী লীগ সদস্যরা ‘শেম শেম’ বলেন।
আশুতোষ সিংহ- প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের অর্থ এই নয় যে আমরা রাজনৈতিক স্বাধীনতা চাই। আমরা পূর্ব পাকিস্তানে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ভোগ করতে চাই।
স্পিকার- এখন আমি শেখ মুজিবুর রহমানকে ফ্লোর দিচ্ছি।
শেখ মুজিবুর রহমান- প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি আমরা এই পরিষদে পাস করব। এটা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের দাবি। জাতীয় পরিষদে সংবিধান পাসের সময় ৮০ জনের মধ্যে ১২ জন ছিলাম আওয়ামী লীগের। আমরা স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে উচ্চকণ্ঠ ছিলাম। সেই দাবি মানা হয় নাই।
টেবিল চাপড়ে সমর্থন। হিয়ার হিয়ার ধ্বনি।
মুজিব- কেন আমরা পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন চাই? অর্থ, বৈদেশিক নীতি- সমস্ত ক্ষমতা কেন্দ্রের হাতে। পূর্ব পাকিস্তান যদি পশ্চিম পাকিস্তানের সংলগ্ন রাজ্য হতো, আমরা স্বায়ত্তশাসনের দাবি এভাবে নাও করতে পারতাম। আজ আমরা দেখতে পাই পাকিস্তানে দুইটা অর্থনীতি চলছে। একটা পশ্চিম পাকিস্তানে, আরেকটা পূর্ব পাকিস্তানে। শ্র্রম শিল্পের উন্নয়ন পশ্চিম পাকিস্তানে হয়েছে, পূর্ব পাকিস্তানে হয় নাই।
মুসলিম লীগের একাধিক সদস্য- নো নো।
স্পিকার- শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব বলুন।
মুজিব- মুসলিম লীগের আমলে একটা কমিটি হয়েছিল- পাকিস্তানের অর্থনীতি বিষয়ে জরিপ করার জন্য। তারা পূর্ব পাকিস্তানকে শিল্পায়িত করার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। মুসলিম লীগ সে রিপোর্ট চাপা দিয়েছে। স্বায়ত্তশাসনের দাবি আমাদের বাঁচামরার দাবি। প্রদেশের বিক্রয় করের টাকা আমরা পুরাপুরি পাই না। অর্থের অভাবে উন্নয়ন কাজ করা যায় না। বৈদেশিক মুদ্রার পুরা অংশ আমরা পাই না। অবস্থা হচ্ছে- ‘আপন ধন পরকে দিয়ে / দৈবজ্ঞ মরে কাঁথা বয়ে’।
বিভিন্ন দিক থেকে শেম শেম ধ্বনি।
স্পিকার- বলুন, শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব।
মুজিব- রাজনৈতিক স্বাধীনতা পেয়েছি। স্বায়ত্তশাসন এখন দরকার, যাতে প্রদেশের উন্নতি করতে পারি। আজ মন্ত্রী আছি, কাল নাও থাকতে পারি। কিন্তু ২১ দফা সমর্থন করে যাব। যারা প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের বিরোধিতা করে, জনগণ তাদের ক্ষমা করবে না।
চারদিকে টেবিল চাপরিয়ে হিয়ার হিয়ার ধ্বনি।
মুজিব- জনসাধারণ বাঁচতে চায়। পূর্ব বাংলার জনগণ বুভুক্ষু এবং সর্বহারা। পশ্চিম পাকিস্তানেও না খাওয়া মানুষ আছে। আমাদের দাবি কারও বিরুদ্ধে নয়। আমি মহিউদ্দিন আহমদের প্রস্তাবের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাই।
স্পিকার- স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাবটি ভোটে দেওয়া হলো।
প্রস্তাবটি ধ্বনি ভোটে গৃহীত হয়। মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান, শেখ মুজিবুর রহমানসহ সদস্যরা টেবিল চাপরিয়ে, পরস্পরের কাছে গিয়ে হাত মিলিয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন।
৮ এপ্রিল, ১৯৫৭। শেখ মুজিবুর রহমান করাচিতে। সাংবাদিক সম্মেলন। এক সাংবাদিক- মুজিব ভাই, কেন্দ্রে আপনাদের দলের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কাছে কেন স্বায়ত্তশাসনের দাবি করতে হবে?
মুজিব- আমাদের কোনো ধ্বংসাত্মক উদ্দেশ্য নাই। অথচ করাচিতে এসে শুনি কত অপপ্রচার। বলা হচ্ছে, আমরা বাঙালিরা পাকিস্তানের সংহতি পরিপন্থী পদক্ষেপ নিয়েছি। এতে প্রমাণিত হয় পাকিস্তানের শাসকগণ পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যা সম্পর্কে অজ্ঞ।
এক সাংবাদিক- প্রধানমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দি সাহেব বলেছেন, স্বায়ত্তশাসন নয়, বরং জনগণ বেকারত্ব, অশিক্ষার অভিশাপ হতে মুক্তি প্রত্যাশা করে। আপনি কী বলবেন?
মুজিব- আমি বলি, এ সব শর্ত পূরণ করতে হলে দুই প্রদেশের মধ্যে আর্থিক ভারসাম্য থাকা প্রয়োজন। এর সঙ্গেও স্বায়ত্তশাসনের সম্পর্ক রয়েছে। এটা জানা যে সোহরাওয়ার্দি সাহেব যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা দাবি সমর্থন করেছিলেন।
আরেক সাংবাদিক- আরও অনেকে আপনাদের দাবির বিরোধিতা করেছেন...।
মুজিব- প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জা আমাদের বিচ্ছিন্নতাবাদী বলেছেন। কেউ কেউ দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এ অবস্থান গ্রহণযোগ্য নয়। পূর্ব বাংলার বাঙালিরা পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ।
এক সাংবাদিক- পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদে প্রস্তাব পাসের পরই আপনি করাচি সফরে এসেছেন। এর কারণ কী?
মুজিব- স্বায়ত্তশাসন নতুন দাবি নয়। পাকিস্তানে দুই অর্থনীতির কথাও আমরা বলছি। সমস্যা সমাধানে চাই পৃথক কর্মসূচি, দৃষ্টিভঙ্গী। এটা স্পষ্ট করার জন্যই এসেছি। স্বায়ত্তশাসন না হলে সৎ শাসন সম্ভব নয়। এটা বলতে চাই, দেশপ্রেম পশ্চিম পাকিস্তানের কিছু লোকের সোল এজেন্সি নয়।
খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান ১৯৬১ সালে ঢাকায় এক সেমিনারে পাকিস্তানে দুই অর্থনীতির বিষয়টি উত্থাপন করেন। তখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীীত বিভাগে শিক্ষকতা করেন, বয়স ২৬ বছর। তিনি আমাকে একাধিকবার বলেছেন, পাকিস্তানের দুই প্রদেশের অর্থনৈতিক বৈষম্য নিয়ে আয়োজিত এ সেমিনারে তিনি দুই অর্থনীতির প্রসঙ্গ টানেন। সে সময় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ঢাকা ছিলেন। সাংবাদিকরা তাকে রেহমান সোবহানের মন্তব্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে প্রেসিডেন্ট ক্ষুব্ধ হয়ে উত্তর দেন- টু ইকোনমি নয়, পাকিস্তানের ওয়ান ইকোনমি। পরদিন পাকিস্তান অবজারভারে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ও রেহমান সোবহানের মন্তব্য পাশাপাশি প্রকাশিত হয়।
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের From Two Economies to Two Nations: My Journey to Bangladesh গ্রন্থের এ ঘটনার উল্লেখ রয়েছে। তিনি আমাকে হাসতে হাসতে বলেছেন, পাকিস্তান অবজারভার আমাকে প্রেসিডেন্টের সমপর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিল। এরপর আমি ফোকাসে চলে আছি। তবে টু ইকোনমি আমার মৌলিক ধারণা নয়। ১৯৫৭ সালে ২১ বছর বয়সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুনছি। সে বছর ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের কাগমারি সম্মেলনে মওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের দুই অংশের বৈষম্যের ওপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তান আইনসভা ও পাকিস্তান গণপরিষদে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। ১৯৬১ সালে সামরিক শাসন জারি ছিল। রাজনীতি নিষিদ্ধ। এমন অবস্থায় ‘টু ইকোনমি’ নিয়ে অবজারভারের হেডিং করায় রাজনৈতিক ও একাডেমিক মহলে হৈ চৈ পড়ে যায়।
রেহমান সোবহানকে প্রশ্ন রাখি- আপনি অর্থনৈতিক বৈষম্য নিয়ে যা বলতেন বা লিখতেন তা কি রাজনৈতিক নেতাদের নজরে পড়ত? উত্তরে তিনি বলেন, সোহরাওয়ার্দি সাহেব আমার আত্মীয়। তিনি ঢাকা এলে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যেতাম। সেখানেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো। তিনি আমার সব লেখা পড়তেন, সেটা তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বুঝতে পারতাম। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের অর্থনৈতিক কর্মসূচি প্রণয়নে আমি যুক্ত হই। ড. কামাল হোসেন সংবিধানের বিষয়টি দেখতেন। বঙ্গবন্ধু সব কিছুতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করতেন। তাজউদ্দীন আহমদও ভালভাবে যুক্ত ছিলেন। স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন সদস্য থাকাকালে দু’জনের সঙ্গে একত্রে কাজ করেছি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমরা অর্থনীতিবিদরা যখন আলোচনা করতাম, তখন মনে হতো হার্ভার্ড, ক্যামব্রিজ বা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা অধ্যাপক-পণ্ডিতের কথা শুনছি।
তথ্যসূত্র: পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সঙ্গে আলোচনা, সংবাদপত্রে বঙ্গবন্ধু : প্রথম খণ্ড (বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট প্রকাশিত)
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- তীব্র তাপদাহে পুড়ছে খুলনা তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রিতে
- বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- বিদেশিদের সাহায্যে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করছে বিএনপি: কাদের
- দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
- তাপপ্রবাহ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার : কৃষিমন্ত্রী
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- এবার ঈদে দেশীয় পর্যটনে আয় ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু টানেলে জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- খুলনা ৪০ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে, সর্বোচ্চ চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৩
- বাগেরহাটে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- জলবায়ু পরিবর্তনে অধিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- মসজিদের ভেতর ৫৪০ বছরের পুরোনো ‘জিনের মসজিদ’
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- এ বছরের ফিতরা কত জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- রাসুল (সা.) রোজা অবস্থায় যেসব কাজ পরিহার করতে বলেছেন
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...