• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

আজকের খুলনা

দ্বিতীয় ধাপে ৪৬ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জয়

আজকের খুলনা

প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২১  

দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে দেশের ৬০টি পৌরসভার মধ্যে ৪৬টিতেই আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। এছাড়া চারটিতে জিতেছে বিএনপি। একজন করে জাতীয় পার্টি, জাসদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জয় পেয়েছেন। আওয়ামী লীগের পাঁচজন ‘বিদ্রোহী’ ও বিএনপির একজন ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। একটি পৌরসভার ভোটগ্রহণের ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

শনিবার রাতে সংশ্লিষ্ট এলাকার রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বেসরকারিভাবে এসব ফলাফল পাওয়া গেছে।

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার নির্বাচনে ছয় গুণ ভোটে জয় পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার তিনি মেয়র হলেন। এ নির্বাচনে আবদুল কাদের মির্জা পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৭৭৮ ভোট। নারায়ণগঞ্জের তারাব পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের হাসিনা গাজী।

রাজশাহীর কাঁকনহাট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে এম আতাউর রহমান খান জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী হাফিজুর পেয়েছেন ৫ হাজার ১৩৬। রাজশাহীর বাগমারার ভবানীগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল মালেক মণ্ডল বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মামুনুর রশিদ পেয়েছেন ২ হাজার ৬৯৯ ভোট। আড়ানী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী মোক্তার আলী জয় পেয়েছেন।

মেহেরপুরের গাংনী পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহম্মেদ আলী জয় পেয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৪৬০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান মেয়র আশরাফুল ইসলাম পেয়েছেন ২ হাজার ৬৫১ ভোট। নরসিংদীর মনোহরদী পৌরসভা নির্বাচনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ আমিনুর রশিদ। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৮৮২ ভোট। এখানে বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হক পেয়েছেন মাত্র ৫৮৫ ভোট।

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ পৌরসভায় ৫ হাজার ২৫৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জুয়েল আহমেদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. হেলাল মিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৮০৬ ভোট। কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর পৌরসভা নির্বাচনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সৈয়দ হাসান সারোয়ার। তিনি ১২ হাজার ৯৪৩টি ভোট পেয়েছেন। এখানে বিএনপির প্রার্থী নুরুল মিল্লাত পেয়েছেন ৪ হাজার ২৯১ ভোট।

বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌরসভা নির্বাচনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে মাত্র ৩৮৬ ভোট বেশি পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন। তিনি ৭ হাজার ৭৮৮টি ভোট পেয়েছেন। এখানে আওয়ামী লীগের আশরাফুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ হাজার ৪০২ ভোট। শেরপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী জানে আলম নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৭৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুস সাত্তার পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৮১ ভোট।

দিনাজপুর পৌরসভায় টানা তৃতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম। তিনি পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯৩৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. রাশেদ পারভেজ পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৬২ ভোট। বীরগঞ্জ পৌরসভায় নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ৪৭ ভোট বেশি পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী মো. মোশাররফ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৯৩ ভোট। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. নূর ইসলাম পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৪৬ ভোট।

বিরামপুর পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আক্কাস আলী। তিনি ১৫ হাজার ৩৫৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুজ্জামান সরকার পেয়েছেন ৮ হাজার ৬৮৬ ভোট। কুমিল্লার চান্দিনা পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. শওকত হোসেন ভূঁইয়া ৯ হাজার ৪৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৫ ভোট।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মেয়র আক্তার হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৩৭৮ ভোট। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মিজানুর রশীদ ভূঁইয়া পেয়েছেন ৮ হাজার ১৮ ভোট। বাগেরহাটের মোংলা পোর্ট পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ আবদুর রহমান জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১২ হাজার ১২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো. জুলফিকার আলী পেয়েছেন ৫৯২ ভোট।

নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুল হক ভুঁইয়া ৯ হাজার ১৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী শফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৬ ভোট। মোহনগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী লতিফুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৪৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহমিনা পারভিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৩ ভোট।

নাটোরের গোপালপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রোখসানা মোর্ত্তজা ৬ হাজার ৫৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুনজুরুল ইসলাম পেয়েছেন ৫ হাজার ১৫২ ভোট। নলডাঙ্গা পৌরসভা নির্বাচনে ৩ হাজার ৬৩০ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. মনিরুজ্জামান জয় পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আব্বাছ আলী পেয়েছেন ১ হাজার ৮০৯ ভোট। নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. শাহনেওয়াজ আলী। তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দলের বিদ্রোহী প্রার্থী আরিফুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৪৫ ভোট।

ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিম রেজা জয় পেয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ২৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী লিটন মৃধা পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৮৮ ভোট। বান্দরবানের লামা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী জহিরুল ইসলাম ৯ হাজার ৪০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী ১ হাজার ৬২ ভোট পেয়েছেন।

হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌরসভায় ৫ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন বিএনপির প্রার্থী হাবিবুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী পংকজ কুমার সাহা পেয়েছেন ৪ হাজার ১৮৫ ভোট। নবীগঞ্জ পৌরসভার বিএনপির প্রার্থী ছাবির আহমদ চৌধুরী জয় পেয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম রসুল চৌধুরী পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৮৫ ভোট।

পাবনার ঈশ্বরদী পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইছাহাক আলী মালিথা। তিনি পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী রফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ২ হাজার ১৭০ ভোট। সাঁথিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুবুল আলম ১৬ হাজার ৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০ ভোট। ফরিদপুর পৌরসভার আওয়ামী লীগের প্রার্থী খ ম কামরুজ্জামান মাজেদ ৪ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী এনামুল হক ৩ হাজার ৫৬৯ ভোট পেয়েছেন। ভাঙ্গুড়া পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম হাসনাইন।

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে আওয়ামীলীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী মোহাম্মদ হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। মাগুরা পৌরসভা নির্বাচনে ৩৯ হাজার ৪৬৭ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত খুরশীদ হায়দার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ইকবাল আখতার খান পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৩ ভোট। গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আনিছুর রহমান। তিনি ভোট পেয়েছেন ২৩ হাজার ৪৮৬। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী কাজী খান পেয়েছেন ১০ হাজার ৯৬ ভোট।

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ পৌরসভায় জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল্লাহ আল পাঠান। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৯২০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো. জাহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৫৭৫ ভোট। উল্লাপাড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম নজরুল ইসলাম ২৪ হাজার ৫০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. আজাদ হোসেন পেয়েছেন ১ হাজার ১৩৩ ভোট। বেলকুচি পৌরসভায় ১৮ হাজার ৩৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাজ্জাদুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বেগম আশানুর বিশ্বাস পেয়েছেন ১২ হাজার ৭৮৪ ভোট। কাজীপুর পৌরসভায় মো. আবদুল হান্নান তালুকদার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। সিরাজগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র সৈয়দ আবদুর রউফ বিজয়ী হওয়ার পথে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা পৌরসভায় জাসদ–সমর্থিত প্রার্থী আনোয়ারুল কবির ৮ হাজার ৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীমুল ইসলাম পেয়েছেন ৫ হাজার ৬১৩ ভোট। কুষ্টিয়া পৌরসভায় নির্বাচনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনোয়ার আলী। তিনি ৬৬ হাজার ৫২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী বশিরুল আলম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬১৩ ভোট।

গাইবান্ধা পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী মো. মতলুবর রহমান ১২ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারুল সারওয়ার পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৭০ ভোট। সুন্দরগঞ্জ পৌরসভায় জাতীয় পার্টির আবদুর রশিদ রেজা সরকার ২ হাজার ৭০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আবদুল্যাহ-আল-মামুন পেয়েছেন ২ হাজার ৫৫৮ ভোট।

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সিপার উদ্দিন আহমদ জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৩৮ ভোট পান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শাজাহান মিয়া পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৮৫ ভোট। শরীয়তপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী পারভেজ রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৩ হাজার ২১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী তানভির আহমেদ পেয়েছেন ১ হাজার ৩৭৬ ভোট।

ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ওমর ফারুক খান ও ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী আশরাফুল আলম খান নির্বাচিত হয়েছেন। সাভার পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল গনি ৫৬ হাজার ৮০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী রেফাত উল্লাহ পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৩০ ভোট। পিরোজপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

আজকের খুলনা
আজকের খুলনা