জাল নোটের কারবারির শাস্তি যাবজ্জীবন হচ্ছে
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২০
শাস্তি হিসেবে সর্বনিম্ন দুই বছর ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং এক লাখ থেকে এক কোটি টাকা জরিমানার বিধান রেখে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে প্রথমবার কেউ জাল নোটের কারবারে জড়িয়ে সর্বোচ্চ শাস্তির মুখোমুখি হবে না। এমনকি দ্বিতীয়বারেও নয়। টানা তিনবার ৫০০ পিসের বেশি জাল নোট নিয়ে ধরা পড়লে তাকে সর্বোচ্চ শাস্তির আওতায় আনার সুপারিশ করা হয়েছে খসড়ায়। এই খসড়ার ওপর এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ জনগণের মতামত নিচ্ছে।
২০১২ সাল থেকে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন নিয়ে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর্থ-সামাজিক ক্ষতির গভীরতা বিবেচনায় নিয়ে শুরুর দিকে জাল নোটের কারবারিদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড সুপারিশ করে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্দেস ব্যাংকের সহযোগিতায় 'ফেক নোট অ্যানালাইসিস সেন্টার স্থাপন' বিষয়ক একটি প্রকল্প নেয়। এর উদ্দেশ্য আসল নোটের নিরাপত্তা এবং জাল নোটের কারবার দমনের দক্ষতা বাড়ানো। জাল নোট কারবারিদের মৃত্যুদণ্ডের সুপারিশ করায় জার্মানি সরকার ওই প্রকল্প থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেয়। বুন্দেস ব্যাংক এক বিবৃতিতে জানায়, জাল করা গুরুতর অপরাধ, তবে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ডও বাড়াবাড়ি। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক আইনের খসড়াটি সংশোধনে কাজ শুরু করে। ২০১৭ সালে একবার খসড়া চূড়ান্ত করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। সে বার মন্ত্রণালয় থেকে বিভিন্ন সংশোধনের প্রস্তাব দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়। সবশেষে এ মাসে পুনরায় খসড়া চূড়ান্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, এখন থেকে জাল নোট বিষয়ে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান মামলা করতে পারবে। এতদিন শুধু পুলিশ জাল মুদ্রার মামলা করতে পারত। আবার কারও কাছে জাল মুদ্রা থাকলেই তার বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না। ওই জাল মুদ্রার বাহক আত্মপক্ষ সমর্থন বা নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের সুযোগ পাবেন। বাহক যদি প্রমাণ করতে পারেন যে, তিনি সরল বিশ্বাসে ওই মুদ্রা বহন এবং বৈধ লেনদেনের অংশ হিসেবে ধারণ করেছেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হবে না। তবে জাল মুদ্রার বাহক যে উৎস থেকে এই মুদ্রা পেয়েছেন, তাকেও একই বিষয় প্রমাণ করতে হবে। তবে অবশ্যই এক্ষেত্রে জাল মুদ্রার সংখ্যা দশ পিসের কম হতে হবে। এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার ও পৌরসভার কাউন্সিলর, প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা, বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি অফিসার বা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক শাখার ব্যবস্থাপক বাহকের দাবির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। দশ পিসের বেশি জাল মুদ্রা কারও কাছে থাকলে তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
খসড়া আইনে শাস্তির বিষয়ে বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি প্রথমবার যে কোনো মানের ১০০ পিসের কম জাল মুদ্রা নিয়ে ধরা পড়ে, তবে তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড দেওয়া যেতে পারে। ১০০ পিসের বেশি তবে ৫০০ পিসের কম হলে শাস্তি হবে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড। আর ৫০০ পিসের বেশি হলে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড। তবে একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে কারাদণ্ড পাঁচ, সাত ও ১২ বছর এবং জরিমানা পাঁচ, ১০ ও ২০ লাখ টাকা করা হবে। আর তৃতীয় বা তার বেশিবার কেউ এই অপরাধ করলে নূ্যনতম ১০ বছরের জেল ও ২০ লাখ টাকা জরিমানা এবং সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন জেল ও এক কোটি টাকা জরিমানা করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্নিষ্ট একজন কর্মকর্তা বলেন, এতদিন সিভিল পেনাল কোড অনুযায়ী জাল নোটের অপরাধীদের বিচার হতো। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ছিল যার কাছে জাল নোট পাওয়া যেত, তাকেই দোষী সাব্যস্ত করা হতো। এ জন্য প্রস্তাবিত আইনে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ রাখা হয়েছে।
- বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত
- যেসব অঞ্চলে দুপুরের মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
- আবদুল্লাহকে মুক্তকরতে সোমালি পুলিশ ও আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী তৎপর
- সুইডেনের রাজকন্যা এখন খুলনার কয়রায়
- মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস আজ
- যেসব অ্যাপ আপনাকে ঘুমাতে সাহায্য করবে
- পবিত্র রমজানে বিখ্যাত মার্কিন র্যাপারের ইসলাম গ্রহণ
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আইরিশ মন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- ঈদ সার্ভিসে যুক্ত হবে ঢাকায় চলাচল করা বিআরটিসির ৫৫০ বাস
- এ দেশে বঙ্গবন্ধু পরিবারই সবচেয়ে বড় আদর্শের জায়গা: ওবায়দুল কাদের
- সুইডেনের রাজকন্যা খুলনার কয়রায় যাচ্ছেন মঙ্গলবার
- উপকূলের আরো কাছে আবদুল্লাহ
- জাতিসংঘে ইসলামোফবিয়া নিয়ে প্রস্তাব পাস, পক্ষে ভোট বাংলাদেশের
- আগুন সন্ত্রাসীরা ইফতারপার্টির নামে নিজেরা ইফতার খায়:প্রধানমন্ত্রী
- গুজরাট
হলে তারবির নামাজ পড়ায় ৫ শিক্ষার্থীকে পেটানোয় ২জন আটক - চুক্তি সই করে একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- দ্বন্দ্ব ঘোচাতে সংগঠন গতিশীল করার কৌশল আ.লীগের
- দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সরকার
সংস্কারে ব্যাংক খাতের নবযাত্রা - রিটার্নের প্রমাণপত্র না ঝুলালে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা
- রেলের ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে না: রেলমন্ত্রী
- বিশেষ তারল্য সহায়তায় ঘাটতি কাটিয়ে উঠছে ইসলামি ধারার পাঁচ ব্যাংক
- অক্টোবরে পায়রা বন্দরের প্রথম টার্মিনাল উদ্বোধন
- অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়তে হবে :প্রধান বিচারপতি
- ঢাকায় আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী
- চাঙ্গা অর্থনীতি ॥ ঈদ সামনে রেখে
- গাজায় শিশুহত্যা চলছে, কোথায় বিশ্বমানবতা : প্রধানমন্ত্রী
- নানাআয়োজনে খুলনায় বঙ্গবন্ধু’রজন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশুদিবস উদযাপন
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে পরিদর্শন বইয়ে যা লিখলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইফতার একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত
- বাগেরহাটের মোটরসাইকেল ও নগদ টাকাসহ ৮ জুয়াড়ী আটক
- থাকতে পারে গোমূত্র ও গোবর, ভারতীয় খাদ্য পণ্য থেকে সাবধান
- যে কারণে শবেবরাতের গুরুত্ব, যা যা বর্জনীয়
- ভোমরা শুল্কস্টেশনের উপকরকমিশনার এনামুল হকের দূর্নীতির শেষ কোথায়?
- ৩৪৬৮ ইউনিয়ন ও পৌর ভূমি অফিসে নৈশপ্রহরী নিয়োগ দেওয়া হবে
- চলতি সপ্তাহেই ভারত থেকে আসছে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- মিউনিখ সম্মেলনে সকল প্রকার যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়েছি
- ভোমরা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের ও দুর্নীতির অভিযোগ
- কোস্টগার্ড কর্তৃক শুল্ক ফাঁকি দেওয়া ভারতীয় ঔষধসহ চোরাকারবারি আটক
- বিমানের আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনায় প্রথমবার সবাই নারী
- চিরনিদ্রায় শায়িত প্রবীণ আলেম মাওলানা লুৎফর রহমান
- ২৯ ফেব্রুয়ারি, লিপ ইয়ার নিয়ে অজানা সব তথ্য
- অভ্যন্তরীণ ক্ষত নেই মুস্তাফিজের মাথায়, লেগেছে একাধিক সেলাই
- আগে যা করেননি, অনন্ত-রাধিকার বিয়েতে সেই কাজ করলেন অক্ষয়
- মুশতাক ইস্যুতে এবার যা বললেন তিশার মা
- দিঘলিয়ার আলহাজ্ব সারোয়ারখান কলেজে আন্তর্জাতিকমাতৃভাষা দিবস পালিত
- বাংলাদেশি হত্যার দায়ে ৫ পাকিস্তানির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
- মোহসীন-উল হাকিমের ‘সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ দস্যুদের রূপান্তরের গল্প’
- রমজানে প্রাথমিকে শিক্ষা কার্যক্রম ৯ থেকে সাড়ে ৩টা
- খুলনায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে চারটি দোকান ভস্মীভূত