• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের খুলনা

করোনার প্রভাবে খুলনার পোল্ট্রি ও মৎস্য শিল্পে ধস

আজকের খুলনা

প্রকাশিত: ২ এপ্রিল ২০২০  

প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে খুলনার পোল্ট্রি, মাছ এবং ডিমের ওপর। এখন মাথায় হাত পড়েছে হ্যাচারী মালিক এবং প্রান্তিক চাষিদের। এভাবে চলতে থাকলে আগামী এক মাসের মধ্যে পোল্ট্রি, মাছ এবং ডিমের সঙ্কট সৃস্টির আশংকা রয়েছে।

সূত্র মতে, কিছু গুজবের কারণে অনেকেই মনে করছেন, পোল্ট্রি এবং ডিমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, এ দুটি কারণে ধস নেমেছে পোল্ট্রি এবং মাছের বাজারে।

খুলনার এগ্রো ফার্মস প্রোজেক্ট এর স্বত্বাধিকারী মো. মামুনুর রহমান জানান, পোল্ট্রি মুরগি নিয়ে কিছু গুজব ওঠায় মানুষ কম খাচ্ছে। খামারীরা যে মুরগি আগে পাইকারী ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতেন। এখন সেই মুরগি বিক্রি করতে হচ্ছে মাত্র ৪০/৪৫ টাকা কেজি দরে। তাও পাইকাররা কিনছে না।

তিনি বলেন, যানবাহন চলাচল করছে না। মুরগির খাবার কিনতে পারছে না। কোথাও মুরগি নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে না। এভাবে চলতে থাকলে আগামী মাস খানিক পর থেকে খুলনায় মুরগি পাওয়া যাবে না। কিছু পাওয়া গেলেও তার দাম থাকবে আকাশ চুম্বি।

খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু ছাইদ জানান, কোনো ঘের মালিক মাছ বিক্রি করতে পারছে না। মাছের খাবার কিনতে পারছে না। ক্রেতা পাচ্ছে না খাদ্য, বিক্রেতারা খরিদ্দার পাচ্ছে না। ঘেরে রেণু সরবরাহ হচ্ছে না। ঘের মালিকদের কোনো সমস্যা হলে আমরা কোনো পরামর্শ দিতে পারছি না। ফলে একটি বড় ধরনের সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব এখন কম মনে হলেও কিছুদিন পর এ সমস্যা প্রকট হবে। সঙ্কট হবে মাছের।

খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এসএম আউয়াল হক জানান, পোল্ট্রির দাম কমে গেছে। ডিমের দামও। খামারীরা প্রকৃত দাম পাচ্ছে না। সরবরাহ করতে পারছে না। তবে সরকার মুরগি বা প্রাণী এবং পচনশীল পণ্য সরবরাহের অনুমতি দিয়েছে। এ ধরনের (মুরগি সরবরাহ) কারও কোনো সমস্যা দেখা দিলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা ব্যবস্থা নিতে পারবো।

খুলনা জেলা পোল্ট্রি ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব এসএম সোহরাব হোসেন জানান, এমন অবস্থায় চাষিদের মধ্যে সরকারের প্রণোদনা প্রয়োজন। যাতে চাষি এবং খামারীরা এ সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে পারে।

 

প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে খুলনার পোল্ট্রি, মাছ এবং ডিমের ওপর। এখন মাথায় হাত পড়েছে হ্যাচারী মালিক এবং প্রান্তিক চাষিদের। এভাবে চলতে থাকলে আগামী এক মাসের মধ্যে পোল্ট্রি, মাছ এবং ডিমের সঙ্কট সৃস্টির আশংকা রয়েছে।

সূত্র মতে, কিছু গুজবের কারণে অনেকেই মনে করছেন, পোল্ট্রি এবং ডিমে করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, এ দুটি কারণে ধস নেমেছে পোল্ট্রি এবং মাছের বাজারে।

খুলনার এগ্রো ফার্মস প্রোজেক্ট এর স্বত্বাধিকারী মো. মামুনুর রহমান জানান, পোল্ট্রি মুরগি নিয়ে কিছু গুজব ওঠায় মানুষ কম খাচ্ছে। খামারীরা যে মুরগি আগে পাইকারী ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতেন। এখন সেই মুরগি বিক্রি করতে হচ্ছে মাত্র ৪০/৪৫ টাকা কেজি দরে। তাও পাইকাররা কিনছে না।

তিনি বলেন, যানবাহন চলাচল করছে না। মুরগির খাবার কিনতে পারছে না। কোথাও মুরগি নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে না। এভাবে চলতে থাকলে আগামী মাস খানিক পর থেকে খুলনায় মুরগি পাওয়া যাবে না। কিছু পাওয়া গেলেও তার দাম থাকবে আকাশ চুম্বি।

খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আবু ছাইদ জানান, কোনো ঘের মালিক মাছ বিক্রি করতে পারছে না। মাছের খাবার কিনতে পারছে না। ক্রেতা পাচ্ছে না খাদ্য, বিক্রেতারা খরিদ্দার পাচ্ছে না। ঘেরে রেণু সরবরাহ হচ্ছে না। ঘের মালিকদের কোনো সমস্যা হলে আমরা কোনো পরামর্শ দিতে পারছি না। ফলে একটি বড় ধরনের সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাব এখন কম মনে হলেও কিছুদিন পর এ সমস্যা প্রকট হবে। সঙ্কট হবে মাছের।

খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এসএম আউয়াল হক জানান, পোল্ট্রির দাম কমে গেছে। ডিমের দামও। খামারীরা প্রকৃত দাম পাচ্ছে না। সরবরাহ করতে পারছে না। তবে সরকার মুরগি বা প্রাণী এবং পচনশীল পণ্য সরবরাহের অনুমতি দিয়েছে। এ ধরনের (মুরগি সরবরাহ) কারও কোনো সমস্যা দেখা দিলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা ব্যবস্থা নিতে পারবো।

খুলনা জেলা পোল্ট্রি ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব এসএম সোহরাব হোসেন জানান, এমন অবস্থায় চাষিদের মধ্যে সরকারের প্রণোদনা প্রয়োজন। যাতে চাষি এবং খামারীরা এ সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে পারে

আজকের খুলনা
আজকের খুলনা