কঠিন চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি ছিল : মইনুল খান
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০১৯
সাংবাদিকতায় কর্মজীবনের হাতেখড়ি হলেও বর্তমানে শুল্ক ও ভ্যাট আদায়ের মতো কঠিন দায়িত্বশীল কাজে নিয়োজিত ড. মইনুল খান। এক সময় শুল্ক গোয়েন্দার শীর্ষকর্তা হিসেবেও মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। যুক্ত আছেন লেখালেখি, নাটক এবং টেলিফিল্মের পরিচালনার মতো শৈল্পিক কর্মকাণ্ডেও।
কর্মজীবনে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানা বাঁধায় পড়তে হয়েছে। এমনকি চোরাকারবারি বা সন্ত্রাসীদের রোষাণলেও পড়তে হয়েছে অনেকবার। সে ধরনের চাপ এখনো মোকাবেলা করতে হচ্ছে। তবে বিচলিত না হয়ে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন কমিশনার অব কাস্টমস ও ভ্যাট, ঢাকা পশ্চিমের কমিশনার ড. মইনুল খান।
রাইজিংবিডির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে কর্ম ও ব্যক্তি জীবনের অজানা তথ্য শেয়ার করেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক এম এ রহমান মাসুম।
আপনি দায়িত্ব নেওয়ার পর কাস্টমসের ঢাকা পশ্চিম অফিসের রাজস্ব আদায়ের অগ্রগতি কেমন ?
মইনুল খান: ২০১৮-১৯ অর্থবছরের শেষের পাঁচ মাস ঢাকা পশ্চিম কমিশনারেটের দায়িত্ব পালন করি। সে সময় গত বছরের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হয়। যেখানে একই অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ভ্যাট রাজস্ব আহরণের প্রবৃদ্ধি ছিল সিঙ্গেল ডিজিটে। বছর শেষে মোট প্রবৃদ্ধি ছিল ১৯ শতাংশ। যেখানে জাতীয় পর্যায়ে ভ্যাটে প্রবৃদ্ধি ছিল প্রায় ১১ শতাংশ।
এটা একটা বড় ধরনের অর্জন বলে আমি মনে করি। এছাড়া চলতি অর্থ বছরে রাজস্ব আদায়ে এ পর্যন্ত (জুলাই-আগস্ট) প্রায় ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে। এই দৃশ্যমান অর্জনের পেছনে সবক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব, আন্তরিক প্রচেষ্টা ও কর্মকর্তাদের কঠোর পরিশ্রম ছিল। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।
আপনাদের কাজের পরিধি অনুসারে লোকবলে ঘাটতি রয়েছে। সীমিত লোকবল নিয়ে কি কি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন?
মইনুল খান: বিভিন্ন পর্যায়ে আমাদের প্রয়োজনের তুলনায় লোকবল অনেক কম। বিশেষ করে মাঠ পর্যায়ের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদের সংখ্যা অপ্রতুল। এটি শুধুমাত্র ঢাকা পশ্চিম কমিশনারেটের জন্য নয়, এনবিআর এর আওতাধীন সকল কাষ্টমস ও ভ্যাট বিভাগের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তারপরও আমরা যথাযথ প্রশিক্ষণ ও মোটিভেশনের মাধ্যমে আমাদের ভ্যাট আহরণ কার্যক্রম তরান্বিত করেছি।
আপনি যে পেশায় আছেন তাতে অনেকসময় আপনাকে নানামুখি বাধা বা চাপের সম্মুখীন হতে হয়। এ বিষয়টি কিভাবে মোকাবেলা করেন?
মইনুল খান: এটি ঠিক, আইন সম্মত সঠিক কাজ করতে গিয়ে নানামুখি বাধা ও সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে। এতে অনেক শত্রুও তৈরি হয়েছে। তাই অনেকের চোখে আমি অপ্রিয় এবং রক্তচক্ষুর সম্মুখীন হয়েছি। কিন্তু আমি মোটেও দমে যাইনি। সবক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব এবং কাজের প্রতি বস্তুনিষ্ঠ থাকার চেষ্টা করেছি। জীবনের প্রতি অনেক ঝুঁকিও সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু এনবিআর এবং সরকারের সরাসরি সমর্থনের ফলে সর্বদা সরকারের সুশাসনকে মাথায় নিয়ে কাজ করেছি।
তবে মাঝেমাঝে কতিপয় চোরাচালানী ও তাদের অভ্যন্তরীণ সহযোগীদের রোষানলে পড়তে হয়েছে। এসব কুচক্রীর বেনামী চিঠিতে নানা অসত্য, কাল্পনিক ও বিকৃত তথ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত আছে। তবে আমি মোটেও বিচলিত নই। দেশ ও রাষ্ট্রের জন্য আমি আমার মেধা ও পেশাদারিত্ব দিয়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনে সর্বদা প্রস্তুত ও সচেষ্ট।
শুল্ক গোয়েন্দার মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন অনেক দিন। সেখানে আপনি কতটুকু সফল ছিলেন বলে মনে করেন?
মইনুল খান: আমি শুল্ক গোয়েন্দার মহাপরিচালক হিসেবে সাড়ে ৪ বছর দায়িত্ব পালন করেছি। সময়টা ছিল ২৯ আগষ্ট ২০১৩ হতে ২৮ জানুয়ারী ২০১৮। এ দীর্ঘ সময়ে বিমানবন্দর, সমুদ্রবন্দর, নৌবন্দর এবং স্থল বন্দরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সুতীক্ষ্ণ নজরদারি করেছি। বন্দরগুলোতে মণকে মণ স্বর্ণ উদ্ধার হয়েছে। রোলস রয়েস, মার্সিডিজ, বিএমডব্লিউসহ প্রায় ৭০টি অবৈধ বিলাসবহুল গাড়ি আটক ও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি অর্পিত দায়িত্বটুকু পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতার সাথে পালন করেছি। আমি সফল ছিলাম কিনা, এনবিআর এবং পর্যবেক্ষণকারীরা মূল্যায়ন করবেন।
বর্তমান শুল্ক গোয়েন্দার কার্যক্রম সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন?
মইনুল খান: শুল্ক গোয়েন্দায় এখনকার কার্যক্রম কেমন চলছে এই ব্যাপারে এনবিআর ও এর সংশ্লিষ্ট যারা আছেন তারা ভালোভাবে অবহিত। আমার ধারণা, শুল্ক গোয়েন্দায় চৌকষ কর্মকর্তারা কাজ করছেন। আমার সময়ে নিয়মিত কাজের পাশাপাশি বেশকিছু ল্যান্ডমার্ক তৎপরতা ছিল, যেগুলো সারা দেশবাসীর নজর কেড়েছিল।
আমার সময়ে চট্রগ্রাম বন্দরে বলিভিয়া থেকে আগত সূর্যমুখী তেলের ভিতরে কোকেন উদ্ধার, ঢাকার পুরানো পল্টনে ২ মণ স্বর্ণ, ৫ বস্তা টাকাসহ একজনকে হাতে-নাতে গ্রেপ্তার, আপন জুয়েলার্সের ১৫ মণ স্বর্ণসহ প্রায় ৫৩ মণ স্বর্ণ, শুল্ক ফাঁকিতে প্রায় ৭০টি অবৈধ বিলাসবহুল গাড়ি আটক, চট্রগ্রাম বন্দরে ১২ কন্টেইনার মাদকদ্রব্য আটকসহ বেশকিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল।
একইসঙ্গে দেশে বন্ড সুবিধা অপব্যবহারকারীদের জন্য শুল্ক গোয়েন্দা ছিল আতঙ্কের নাম। এ বিষয়ে মানিলন্ডারিং, কাস্টমস আইনে ও ফৌজদারী আইনে মামলা হয়েছে। সার্বিকভাবে, কাস্টমস প্রশাসনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য শুল্ক গোয়েন্দা একটা বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। আমার অনুমান, বর্তমান শুল্ক গোয়েন্দাও সেই ধারা বজায় রাখতে সক্ষম।
নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর করার অংশ হিসেবে রাজধানীর বড় একটি এলাকায় আপনার প্রতিষ্ঠানকে বাস্তবায়ন করতে হবে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুতি কতটুকু?
মইনুল খান: সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যেই নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। এই পশ্চিম কমিশনারেটসহ সারা বাংলাদেশে মোট ১২টি কমিশনারেট আইন বাস্তবায়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত। তবে ব্যবসায়ী এবং কর্মকর্তাদের সাথে আমরা নিবিড় যোগাযোগ রাখছি। আমরা দেখেছি, এ আইনের বিপক্ষে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সবাই অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে এ আইন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছেন। প্রকৃতপক্ষে ভ্যাট আগেও ছিল, এখনও আছে। নতুন ভ্যাট আইন হলেও ভ্যাট প্রদান এবং আহরণে তেমন কোনো কঠিন বাস্তবতা তৈরি হয়নি। তবে আহরণের পদ্ধতিগত বিষয়ে কিছু পরিবর্তন হয়েছে।
নতুন আইনের ফলে ব্যবসায়ীদের সুবিধাই বেশি। বিশেষ করে মূল্য ঘোষণা ও চলতি হিসাব বাতিল, রেয়াতের পরিধি ব্যাপকতর করা, যখন-তখন ভ্যাট কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কমানো, ভ্যাট অফিসে না গিয়েই অনলাইনে নিবন্ধন এবং রিটার্ন দাখিলের সুবিধাসহ আরো অন্যান্য বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
যাদের টার্নওভার ৫০ লাখ টাকা তাদের ভ্যাট অব্যাহিত দেয়া হয়েছে এবং ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত ৪ শতাংশ হারে টার্নওভার কর প্রবর্তন করা হয়েছে। মূল ভ্যাটের হার একাধিক করা হয়েছে। সার্বিক অর্থে এই আইন ব্যবসা-বান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ব্যবসায়ী এবং ভ্যাট কর্মকর্তা উভয়পক্ষই নতুন আইন নিয়ে এ যাবৎ সন্তুষ্ট। আশা করি এর সুফল পাওয়া যাবে।
নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নে ব্যবসায়ীদের ভোগান্তির কেমন অভিযোগ পাচ্ছেন? এ নিয়ে আপনাদের সাথেও ব্যবসায়ীদের কোনো দুরত্ব তৈরি হবে কিনা?
মইনুল খান: আমি আগেও বলেছি, এ আইন ব্যবসায়ীদের সাথে দীর্ঘদিনের আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হয়েছে এবং তাদের সুবিধার জন্যই করা হয়েছে। আইনটি অধিকতর ব্যবসা-বান্ধব। তারা জনগণের কাছ থেকে ভ্যাট আহরণ করে তা অনলাইনেও জমা দিতে পারবেন। এ জন্য তাকে ভ্যাট অফিসে আসতে হবে না। এতে হয়রানির অভিযোগও কমে যাবে। আমরা এখন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে তেমন অভিযোগ পাইনি। তবে যে কেউ এ ধরনের অভিযোগ দায়ের করলে অবশ্যই গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখা হবে।
এছাড়া, ব্যবসায়ীরা আমাদের কলসেন্টারে ১৬৫৫৫ নম্বরে কল করে অভিযোগ করতে পারবেন অথবা আমাদের অ্যাপসের মাধ্যমেও অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নতুন ভ্যাট আইনের আলোকে যে কোনো অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আমরা বদ্ধ পরিকর।
আপনার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে বলুন যেমন- লেখাপড়া-ডক্টরেট ডিগ্রি ইত্যাদি।
মইনুল খান: আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অনার্স ও মাস্টার্স করেছি। সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করি। ইউএনবিতে থাকাকালে ১৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হয়ে শুল্ক ও ভ্যাট প্রশাসনে যোগদান করি। ১৯৯৯-০১ এ অস্ট্রেলিয়া সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ড থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করি।
পরবর্তীতে ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশন (WCO) এর বৃত্তি নিয়ে জাপানের GRIPS থেকে পাবলিক ফাইন্যান্সে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করি। এরপর আমি অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককোয়ারি ইউনিভার্সিটি হতে সেন্টার ফর পলিসিং ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড কাউন্টার টেররিজমে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করি।
সরকারের অনুমতি এবং বিদেশি স্কলারশিপ নিয়ে আমার ২৫ বছরের কর্মজীবনে আট বছরই লেখাপড়ার জন্য বিদেশে অবস্থান করি। পিএইচডি রিচার্সের পাশাপাশি আমি ম্যাককোয়ারি ইউনিভার্সিটিতে পার্ট টাইম টিউটর ও লেকচারার হিসেবে কাজ করেছি।
চাকুরিজীবনের বাইরে আপনি লেখালেখি, নাটক এবং টেলিফিল্ম পরিচালনার মতো শৈল্পিক কাজের সাথে যুক্ত। বিষয়টি যদি শেয়ার করতেন?
মইনুল খান: আমি চাকরি এবং লেখাপড়ার পাশাপাশি কিছু ক্রিয়েটিভ কাজও করি। 'স্বর্ণমানব', 'দেখিলাম তারে'সহ আমার চারটি বই প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি আমি নাট্যকার হিসেবেও সম্পৃক্ত। আমি নাট্যকার সংঘের একজন সক্রিয় সদস্য। ইতোমধ্যে আমার রচিত প্রায় ১৭টি নাটক নির্মিত হয়েছে।
আমার নাটকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে চোরাচালানের কাহিনি নিয়ে রচিত স্বর্ণমানব। এটি বেশ জনপ্রিয় টেলিফিল্ম। এটি ইতোমধ্যে ইউটিউবে ৪৩ লাখ ভিউ হয়েছে। সম্প্রতি চিনিবাবা নামে খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে সচেতনতা মূলক একটি টেলিফিল্ম বেশ সমাদৃত হয়েছে। আসলে এই ক্রিয়েটিভ কাজ আমার ব্যক্তিগত শখ এবং সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধের আগ্রহ থেকে উদ্ভূত।
আপনি যখন দায়িত্বে ছিলেন তখন স্বর্ণ নীতিমালা করার উদ্যোগ ছিল। এখন নীতিমালা চূড়ান্ত হয়েছে। বিষয়টি কিভাবে দেখেন?
মইনুল খান: শুল্ক গোয়েন্দায় থাকাকালীন প্রায় ৫৩ মণ স্বর্ণ আটক হয়েছে। সর্বশেষ আপন জুয়েলার্সে অভিযানে ১৫ মণ স্বর্ণ আটকের পরবর্তী অবস্থায় স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের মাঝে স্বর্ণ নীতিমালা করার জন্য নতুন করে জোরালো দাবি উঠে। এই দাবির প্রতি সরকার ও এনবিআর অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়। সেই সূত্রে শুল্ক গোয়েন্দার মহাপরিচালক হিসেবে প্রস্তাবনা উপস্থাপন করি। স্বর্ণ নীতিমালার চূড়ান্ত খসড়া অনুমোদনের সাথে আমার সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ হয়েছিল।
নীতিমালার উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বর্ণ চোরাচালান ও এর অপব্যবহার রোধ করা এবং সরকারের যথাযথ রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করা। এটি বর্তমানে আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যত দ্রুত বাস্তবায়ন করা যায় ততই দেশ ও ব্যবসায়ীদের জন্য মঙ্গলজনক।
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন, পলকেই নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ
- টানা দুইদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, হিট এলার্ট জারি
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- খুলনায় দেশের শ্রেষ্ঠ ২ জাতের ধান চাষে বাম্পার ফলন
- সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী আর নেই
- নগরীতে ভবন নির্মাণে মাটি খুঁড়তে গিয়ে মিললো গ্রেনেড
- বাগেরহাটে প্রাণি সম্পদ মেলা
- বিছানার ভেলায় চড়ে সদাই কিনছেন শারজাহবাসী
- সন্ত্রাসী যে দলেরই হোক, বিচারের মুখোমুখি হতে হবে: কাদের
- ৫ লাখ টাকায় সালমানের বাসায় গুলির নির্দেশ!
- দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি
- তেরখাদায় বাংলা নববর্ষ ও ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্ঠানে সালাম মূর্শেদী
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- এক সফটওয়্যারের আওতায় সব সরকারি চাকরিজীবী
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- সর্বজনীন পেনশন প্রসারে ৮ বিভাগে মেলা
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- খুলনা জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
- কৃষি জমির সঠিক ব্যবহার করতে পারলে অভাব থাকবে না:রশীদুজ্জামান এমপি
- ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় রাশিয়ার অস্ত্র, পাশে চীনও
- জলাবদ্ধতা ও পরিবেশ সমস্যা সমাধানের ২০ এপ্রিল খুলনায় নদী মেলা
- খুবিতে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
- আসছে ১৫০০ টন ভারতীয় পিঁয়াজ
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- মসজিদের ভেতর ৫৪০ বছরের পুরোনো ‘জিনের মসজিদ’
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- এ বছরের ফিতরা কত জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- বটিয়াঘাটা থেকে যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
- রমজান মাসে কি কবরের আজাব মাফ থাকে?
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো