টানা তৃতীয় দিনে সৌদি জোটের হামলায় ইয়েমেনে শতাধিক নিহত
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১৪ অক্টোবর ২০২১
ইয়েমেনের পূর্বাঞ্চলের মারিব প্রদেশে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের বিমান হামলায় টানা তৃতীয় দিনের মতো হুথি বিদ্রোহীদের শতাধিক সদস্য নিহত হয়েছেন। বুধবার সৌদি জোটের এক বিবৃতিতে বিমান হামলায় হুথিদের এই প্রাণহানি ঘটেছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।
সৌদি জোট বলেছে, বুধবার মারিবের আবদিয়া জেলায় জোটের বিমান হামলায় ইরান-সমর্থিত হুথিদের প্রাণহানির সংখ্যা ১০৮ ছাড়িয়ে গেছে। এর আগে, সোমবার একই প্রদেশে সৌদি জোটের বিমান হামলায় ১৫৬ এবং মঙ্গলবার ১৩৪ জন নিহত হয়।
চলতি সপ্তাহে এ নিয়ে মারিবে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের বিমান হামলায় প্রাণহানির সংখ্যা প্রায় ৪০০ জনে পৌঁছেছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ওই অঞ্চল দখলে হুথি বিদ্রোহীরা তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করেছে।
শিয়াপন্থী হুথিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ব্যাপকভাবে বিমান হামলার ওপর নির্ভরশীল। তবে প্রাণহানির এই পরিসংখ্যান কীভাবে তৈরি করা হয়েছে সেবিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি সৌদি জোট। ফরাসি বার্তাসংস্থা এএফপিও নিরপেক্ষভাবে প্রাণহানির তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।
সৌদি আরবের সরকার নিয়ন্ত্রিত টেলিভিশন চ্যানেল আল-আখবারিয়ায় জোটের বিবৃতির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, আমরা গত ২৪ ঘণ্টায় আবদিয়া জেলায় হুথি মিলিশিয়া সদস্যদের লক্ষ্য করে ১৯টি অভিযান পরিচালনা করেছি। এই অভিযানে ১০৮ হুথি সদস্যের প্রাণহানি এবং তাদের ১২টি সামরিক যান ধ্বংস করা হয়েছে।
তেল সমৃদ্ধ উত্তর ইয়েমেনের মারিব শহর আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত দেশটির ক্ষমতাসীন সরকার নিয়ন্ত্রিত সর্বশেষ ঘাঁটি। গত মাসে এই প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য হুথি বিদ্রোহীরা নতুন করে অভিযান শুরু করায় সেখানে সংঘাতে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটছে।
মঙ্গলবার এক ভিডিও বার্তায় হুথিরা বলেছে, তারা শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। ইয়েমেন এবং ওই অঞ্চলবিষয়ক রাজনৈতিক বিশ্লেষক অ্যাডাম ব্যারন বলেছেন, বিদ্রোহীরা উল্লেখযোগ্য আঞ্চলিক অগ্রগতি লাভ করেছে।
এএফপিকে তিনি বলেন, এসব অগ্রগতি কৌশলগত এবং মনস্তাত্ত্বিক— উভয় দিক থেকে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। এক অথবা দুই বছর আগেও এসব এলাকাকে বেশ নিরাপদ হিসাবে দেখা হয়েছিল।
গত ফেব্রুয়ারিতে একবার মারিব দখলে অভিযান চালিয়েছিল হুথিরা, কিন্তু সেবার বিপুলসংখ্যক যোদ্ধার প্রাণহানি হওয়ায় কয়েকমাস স্থগিত ছিল তাদের সেই শহর দখল অভিযান।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনের মারিবে অভ্যন্তরীণ বাস্ত্যুচুত হয়েছেন প্রায় ১০ লাখ মানুষ। এই মানুষরাই নতুন সংঘাতের কেন্দ্রে চলে এসেছেন। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে হুথি বিদ্রোহীদের হামলার মুখে সৌদি-সমর্থিত ইয়েমেনের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মনসুর আল হাদি ক্ষমতা ছেড়ে সৌদি আরবে পালিয়ে যান। ক্ষমতাচ্যুত এই প্রেসিডেন্টকে ফেরাতে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ইয়েমেনে হুথিদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে।
কিন্তু এই অভিযানের শুরুর পর ইয়েমেনের রাজনৈতিক সংকটের অবসান হওয়ার পরিবর্তে তা আরও তীব্র হয়ে ওঠে। বর্তমানে ইয়েমেনে কার্যত দুই শাসকগোষ্ঠী সক্রিয় আছে। সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সামরিক সহযোগিতার ওপর ভর করে দেশটির দক্ষিণাঞ্চল এখনও মনসুর হাদির নেতৃত্বাধীন সরকারের নিয়ন্ত্রণে আছে, অন্যদিকে উত্তরাঞ্চল সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে হুথি বিদ্রোহীরা।
ইয়েমেনের এই সংঘাতকে মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্যের লড়াইয়ে সৌদি-ইরানের ছায়াযুদ্ধ হিসেবে দেখা হয়। টানা গৃহযুদ্ধ ও সংঘাত চলার ফলে প্রায় ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ এবং এক সময়ের স্বচ্ছল এই দেশ। জাতিসংঘ বলছে, ইয়েমেনের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ খাদ্য ও ওষুধের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের গুরুতর সংকটে ভুগছেন।
সূত্র: এএফপি।
- খুলনায় বাসে তল্লাশি, ১২ স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- তীব্র তাপদাহে পুড়ছে খুলনা তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রিতে
- বাঘের আক্রমণে মৌয়াল নিহত
- স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা
- বিদেশিদের সাহায্যে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করছে বিএনপি: কাদের
- দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
- তাপপ্রবাহ: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার : কৃষিমন্ত্রী
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- এবার ঈদে দেশীয় পর্যটনে আয় ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু টানেলে জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- খুলনা ৪০ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে, সর্বোচ্চ চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৩
- বাগেরহাটে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- জলবায়ু পরিবর্তনে অধিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- মসজিদের ভেতর ৫৪০ বছরের পুরোনো ‘জিনের মসজিদ’
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- এ বছরের ফিতরা কত জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- রাসুল (সা.) রোজা অবস্থায় যেসব কাজ পরিহার করতে বলেছেন
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...