ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করবেন যে ভাবে
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২২

কল্পকাহিনীর ড্রাগন নয়, সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল ড্রাগন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, এটি মূলত ভিনদেশী হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির আঙিনা বা ছাদে এ ফলের চাষ করা যায়। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো মাংস খাঁজকাটা। লোহা কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেটি বড় হতে পারে। আসুন জেনে নেই কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়-
উৎপত্তি ও বিস্তার: ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার একটি প্রসিদ্ধ ফল যা বর্তমানে বাংলাদেশেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আমাদের দেশে ২০০৭ সালে প্রথম থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এ ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। নরম শাঁস ও মিষ্টি গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এ ফল খেতে অনেক সুস্বাদু। তার সাথে ভিটামিনস ও মিনারেলস পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ও ফাইবার এর উৎকৃষ্ট উৎস।
ড্রাগন ফল গাছ ক্যাকটাস সদৃশ। আমাদের দেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযোগী। চাইলে বাড়ির ছাদে বড় টবে বা ড্রামে ড্রাগন চাষ করতে পারেন।
যেভাবে চাষ করবেন: সারা বছরই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। ভালো ফলন পেতে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা রোপণ করাই উত্তম। প্রায় সব ধরনের মাটিতে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ বেলে দোআঁশ মাটির ড্রাগন চাষের জন্য উত্তম।
ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চির ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। যাতে ভালোভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভালো হবে। টবে বা ড্রামে যাতে পানি না জমে সেজন্য ড্রামের তলায় ৪-৫ টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।
মাটি তৈরি: ড্রাম বা টবের ২ ভাগ বেলে দোআঁশ মাটি, ১ ভাগ গোবর, ৪০-৫০ গ্রাম টিএসপি সার এবং ৪০-৫০ গ্রাম পটাশ সার মিশিয়ে টব বা ড্রাম এমনভাবে ভর্তি করতে হবে যেন উপরে পানি দেওয়ার জন্য একটু খালি থাকে। এরপর মাটির সাথে অন্যান্য উপাদান ভালোভাবে মেশানোর জন্য পানি দিয়ে ১০-১২ দিন রেখে দিতে হবে।
এরপর আর মাটি কিছুটা আলগা করে দিয়ে পুনরায় ৪-৫ দিনে একইভাবে রেখে দিতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে করে ড্রামে ভরতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে হয়ে গেলে ড্রাগনের কাটিং এর চারা টবে ৮-১০ সেমি গভীর করে রোপণ করতে হবে। গাছের গোড়ায় মাটি কিছুটা উঁচু করে হাত দিয়ে চেপে চেপে দিতে হবে। যাতে গাছের গোড়া দিয়ে বেশি পানি না ঢুকতে পারে।
কাটিং বা চারা পাওয়ার স্থান: ড্রাগন ফলের সুস্থ ও রোগমুক্ত কাটিং বা চারা বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে অবস্থিত বৃহৎ জার্মপ্লাজম সেন্টার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন হার্টিকালচার সেন্টার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন গবেষণা কার্যালয় সহ দেশের বিভিন্ন নার্সারিতে পাওয়া যায়।
গাছের পরিচর্যা: ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভালো হবে না। ড্রাগন গাছের কান্ড লতানো প্রকৃতির। তাই চারা লাগানোর পর গাছ কিছুটা বড় হয়ে গেলে গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি বা পিলার পুঁতে দিয়ে পিলারের মাথায় গোল আকার কোন কিছু যেমন টায়ার বেঁধে দিতে হবে, এতে গাছ সহজে ঢলে পড়বে না। গাছে অতিরিক্ত বা রোগাক্রান্ত শাখা বের হলে তা কেটে ফেলে দিতে হবে।
ডায়াবেটিস এখন কমানো যেতে হতে পারে! এখানে পদ্ধতি রয়েছে
গাছের চারপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে। যদিও ড্রাগন ফল গাছে তেমন একটা রোগ বালাইয়ের আক্রমণ হয় না। তবে পারিপার্শ্বিক অন্যান্য যত্ন নিয়মিত নিতে হবে। ড্রাগনটি ক্যাক্টাস জাতীয় গাছ। টাইপানি খুব কম দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন গাছের গোড়ায় পানি কখনও জমে না থাকে।
ফল সংগ্রহ: ড্রাগন ফলের কাটিং বা চারা রোপণের এক থেকে দেড় বছর বয়সেই এর ফল সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল ফোটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে ফল পরিপক্ক হয়। তখন ফল সংগ্রহ করে খাওয়া যায়। প্রতি কেজি ফল বাজারে ৩০০-৪০০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। একবার গাছ লাগালে প্রায় ২০ বছর এর ফল পাওয়া যায়।

- ঢাকা-বেলগ্রেডের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
- খুলনায় ধর্ষণের ঘটনায় পলাতক পিবিআই ইন্সপেক্টর মাসুদ সাসপেন্ড
- জাতীয় সংসদের জন্য ৩৪১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন
- শিক্ষাক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনে সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগ জরুরী
- মানবতা, সাম্য ও দ্রোহের কবি নজরুল : প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের কারণে কেউ খালি পায়ে হাঁটে না :তথ্যমন্ত্রী
- নিজের মৃত্যুর গুজব শুনে বিস্মিত হানিফ সংকেত
- ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
- পদ্মাসেতু, দেশের মানুষ খুশি-বিএনপি নেতাদের বুকে বড় জ্বালা
- যুদ্ধাপরাধ মামলায় খুলনার নাজের আলীর জামিন
- জমজমের পানি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পানি, প্রমাণ করলেন জাপানের বিজ্ঞানী
- যুক্তরাষ্ট্রে স্কুলে হামলা, ১৯ শিক্ষার্থীসহ নিহত ২১
- বাগেরহাটে ইটবোঝাই ট্রলির ধাক্কায় ভ্যানের ২ যাত্রী নিহত
- চুয়াডাঙ্গায় প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে যুবকের আত্মহত্যা
- জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী আজ
- মোংলায় ভারতীয় যুদ্ধ জাহাজ, যোগ দেবে মহড়ায়
- প্রত্যাবাসনের অনিশ্চয়তায় রোহিঙ্গারা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে
- এক বছরেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনায় দুই দিনব্যাপী নজরুল সাহিত্য সম্মিলনের উদ্বোধন
- মৃদু তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- গুপ্তহত্যা থেকে বেঁচে গেছেন পুতিন
- এ মুহূর্তে দেশে কোনো মাঙ্কিপক্স রোগী নেই
- ইভিএমে ত্রুটি পেলে দশ মিলিয়ন ডলার উপহার দেয়ার তথ্য ভুল
- প্রচারণার কৌশল হিসেবে বিএনপি সরকারকে দায়ী করে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মানুষের মুখে হাসি দেখলে বিএনপির মুখে মেঘের কালো ছায়া পড়ে: কাদের
- সাতক্ষীরায় গর্ভের সন্তান নষ্ট করতে রাজি না হওয়ায় স্ত্রীকে খুন
- জামিন আবেদন না মঞ্জুর, সম্রাটকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
- ৩৬৫ রানে থামলো বাংলাদেশের ইনিংস
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন ২৫ জুন, উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- তৈরি পোশাক রপ্তানি চীনের দাপট কমছে, সুবিধায় বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এখন সত্যিকার অর্থে গার্ডিয়ান অফ সি
- খুলনায় প্রতিমার মাথা ভেঙে পালানোর সময় হিন্দু যুবক আটক
- দেখা মিলল মানুষের মতো এক বিরল প্রাণীর!
- ৯ মাস গর্ভে সন্তান ধারণ করেও তার পরিচয় নিয়ে বিব্রত ‘পুরুষ মা’
- চালু হচ্ছে ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন
- পরীমণির উন্মুক্ত বেবি বাম্পের ছবি ভাইরাল
- আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ সোমবার
- খুলনা-বরিশাল থেকে ঢাকা যাওয়া যাবে ‘তিন ঘণ্টায়’
- সন্ত্রাসীর গুলিতে ফুলতলার ব্যবসায়ী নিহত
- পদ্মা সেতু নিয়ে আবেগঘন পোস্ট মাশরাফীর
- ঈদের ছুটিতে সুন্দরবনে পর্যটকদের ঢল
- দুই কোটি লিটার সয়াবিন তেল নিয়ে ভিড়লো জাহাজ
- টিকার খরচ নিয়ে টিআইবির হিসেবে গরমিল; যা বলছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মাঠে ২০ টাকায় মিলছে ১ মণ শসা,বাজারে কেজি ২০
- আমদানি ব্যয় বাড়ায় কমছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
- চালুর প্রহর গুনছে স্বপ্নের রূপসা রেলসেতু!
- চার দিনে পর্যটনে ৬০০ কোটি টাকার ব্যবসা
- প্রথমবার আবাদ করেই সাড়া ফেলেছে বঙ্গবন্ধু ধান-১০০
- খুলনায় সাবেক ওসি আবু বকর ও তার স্ত্রী জেল হাজতে
- ডুমুরিয়ার ময়নাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র মাত্র ১জন
