• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

আজকের খুলনা

ককটেল বিস্ফোরণ : বিএনপির ১০ নেতা-কর্মীর পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড

আজকের খুলনা

প্রকাশিত: ১০ জানুয়ারি ২০২২  

২০১৩ সাল ভাষানটেক থানা এলাকায় বিএনপির ডাকা হরতাল-অবরোধে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় করা মামলায় বিএনপির ১০ নেতাকর্মীর পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) ঢাকার ৯ নং বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আমিরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কারিমা আক্তার ও ওবাইদুল হক চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তারা জানান, ২০১৩ সালের বিএনপির ডাকা হরতাল অবরোধে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় বিএনপির ১০ নেতাকর্মীর পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড একই সঙ্গে ১৪ জনকে খালাসের আদেশ দিয়েছেন আদালত।’

২০১৩ সালে বিএনপিসহ ১৮ দলের ডাকা হরতাল-অবরোধে ভাষানটেক থানা এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় করা মামলায় দলটির ১০ নেতাকর্মীর পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) ঢাকার ৯নং বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আমিরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিনমাসের বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে। অন্যদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বিএনপির ১৪ নেতাকর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- সুমন চন্দ্র, জসিম, আমিনুল, সোহেল, কাউছার, জুয়েল, আব্দুর রহমান, শহীদ, মহসিন ও লিটন।

খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ইসমাইল, আজাদ, বকুল হোসেন, নজরুল ইসলাম, নাডু জামান, আব্দুল কালাম, জিলাফি বাচ্চু, বিকু জামান, জলিল ইসলাম, ফিরোজ, শামীম, কালা বাচ্চু, আলতাফ হোসেন ও সিরাজুল ইসলাম।

ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ওবাদুল হক ও কারিমা আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তারা বলেন, ২০১৩ সালে বিএনপিসহ ১৮ দলের ডাকা হরতাল-অবরোধের সময় আসামিরা ভাষানটেক মোড়ে নাশকতা সৃষ্টি করতে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। আসামিরা বিএনপির নেতাকর্মী।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালে ২৬ নভেম্বর বিএনপিসহ ১৮ দলের ডাকা হরতাল-অবরোধের সময় আসামিরা ভাষানটেক থানার ভাষানটেক মোড়ে নাশকতা সৃষ্টি করতে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভাষানটেক থানার উপ-পরিদর্শক জাহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেন। ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন ভাষানটেক থানার উপ-পরিদর্শক এ বি এম আসাদুজ্জামান। মামলায় বিভিন্ন সময় ১০ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন। আসামি পক্ষের চারজন আদালতে সাফাই সাক্ষী দেন। 

আজকের খুলনা
আজকের খুলনা