প্রত্যক্ষদর্শী আবদুল হামিদকে ওসি প্রদীপের আইনজীবীর জেরা
আজকের খুলনা
প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত সেনাবাহিনীর (অব.) মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক বিচারকার্যের তৃতীয় দফা সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে।
সোমবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও পরিদর্শক লিয়াকত আলীর পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রানাদাশ গুপ্ত বাদীপক্ষের সাক্ষী এবং ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. আবদুল হামিদকে জেরা করছেন। আজ আরও তিন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেবেন। তারা হলেন- ফিরোজ মাহমুদ, শওকত আলী ও সার্জেন্ট মো. আইয়ুব আলী।
আজ সকাল থেকে শুরু হওয়া সাক্ষ্যগ্রহণ ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।
গত ৮ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফা সাক্ষ্যগ্রহণের শেষ দিনে ষষ্ঠ সাক্ষীর জেরা শেষে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল তৃতীয় দফার এ সাক্ষ্যগ্রহণের আদেশ দেন।
বিষয়টি জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম।
জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি ফরিদ বলেন, মামলার তৃতীয় দফার সাক্ষ্য চলবে ২০, ২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর। এ তিন দিনে একাধিক সাক্ষীকে আদালতে উপস্থাপন করার উদ্যোগ রয়েছে। দ্বিতীয় দফার শেষ দিন ৮ সেপ্টেম্বর ১০টায় আদালতের কার্যক্রম শুরুর পর ষষ্ঠ সাক্ষী শহিদুল ইসলামের জবানবন্দি শেষে জেরার মাধ্যমে দ্বিতীয় দফার টানা চার দিনের সাক্ষ্য সম্পন্ন হয়।
অন্য ছয় দিনের সাক্ষ্য ও জেরা শেষ হতে সন্ধ্যা হলেও ষষ্ঠ সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা কার্যক্রম বেলা আড়াইটায় শেষ হলে এদিন আদালত মুলতবি ঘোষণা করে তৃতীয় দফার দিন ধার্য করেন বিচারক।
আদালত সূত্র জানায়, অন্যদিনের মতো বুধবারও সকাল পৌনে ১০টার দিকে মামলার আসামি সাবেক ওসি প্রদীপ, পরিদর্শক লিয়াকতসহ ১৫ আসামিকে কারাগার হতে আদালতে আনা হয়। দ্বিতীয় দফার চতুর্থ দিনের জন্য হাফেজ মৌলানা শহিদুল ইসলামের সাক্ষ্যের হাজিরা দেওয়া হয়।
প্রথম দিন ছয়জনের এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে তিনজনের হাজিরা দেওয়া হলেও মাত্র একজন করেই সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।
শেষ দিন হিসেবে বুধবার একজনের হাজিরা দেওয়া হয়। কিন্তু বেলা আড়াইটার দিকে ষষ্ঠ সাক্ষীর জেরা সম্পন্ন হওয়ায় বাকি দুই সাক্ষীকে আদালতে হাজির করেন সরকারি কৌঁসুলি। কিন্তু বিচারক আদালত মুলতবি ঘোষণা করায় এ দিন আর সাক্ষ্য নেওয়া হয়নি।
পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদ বলেন, আমাদের প্রচেষ্টা সব সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা দ্রুত সম্পন্ন করার। তবে আসামিপক্ষের আইনজীবীগণের অসহযোগিতায় সেটি সম্ভব হয় না। তারা সাক্ষীকে অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করে সময় নষ্ট করেন। আর ১৫ আসামির ১৫ আইনজীবী আলাদাভাবে আধাঘণ্টা করে জেরার সময় নিয়ে সাড়ে সাত ঘণ্টা সময় লাগে। জবানবন্দি নিতেও সময় লাগে ঘণ্টা দেড়েক। এতে আদালতের কর্মঘণ্টা ৯ ঘণ্টা এবং মধ্যহ্ন বিরতিসহ দাঁড়ায় ১০ ঘণ্টা।
ফলে একজনের বেশি সাক্ষ্যে আগানো সম্ভব হয়ে ওঠেনি। কিন্তু বিচারকার্যের সপ্তম দিনে স্বল্পসময়ে জবানবন্দি ও জেরা শেষ হওয়ায় তৃতীয় দফার ধার্য দিনেও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা আদালতকে এভাবে সহযোগিতা করবেন বলে আমার বিশ্বাস।
আদালতের সংশ্লিষ্ট আইনজীবী বাপ্পী শর্মা জানান, গত ২৩ আগস্ট শুরু হয় মেজর সিনহা হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম। সাক্ষ্যগ্রহণে আদালতের নির্ধারণ করা প্রথম তিন দিনের প্রথম দিন পুরো ও দ্বিতীয় দিনের অর্ধেক সময় মামলার বাদী নিহত সিনহার বড় বোন শারমিন ফেরদৌসের সাক্ষ্য ও জেরা হয়। পরে শুরু হয় সিনহার সফরসঙ্গী ও হত্যার অন্যতম প্রত্যক্ষদর্শী সিফাতের সাক্ষ্য।
এ দুজনের সাক্ষ্য ও জেরার মধ্য দিয়ে শেষ হয় বিচারকার্যের প্রথম নির্ধারিত তিন দিন। ফলে এ তিন দিনের জন্য নোটিশ পাওয়া ১৫ সাক্ষীর মাঝে বাকি ১৩ জনের সাক্ষ্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। গত ২৫ আগস্ট আদালত ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর টানা চার দিন পরবর্তী সাক্ষ্যের জন্য দিন ধার্য করেন। সেই মতে, ৫ সেপ্টেম্বর সকাল সোয়া ১০টার দিকে বাকি সাক্ষীদের একজনের সাক্ষ্য শুরু হয়ে সারাদিন তাকেই জেরায় দিন শেষ হয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনও একই ভাবে একজন সাক্ষীর জবানবন্দি ও জেরা হয়েছে। শেষ দিনও একইভাবে একজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- এবার ঈদে দেশীয় পর্যটনে আয় ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু টানেলে জরুরি যানবাহনের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- খুলনা ৪০ ডিগ্রী ছাড়িয়েছে, সর্বোচ্চ চুয়াডাঙ্গা ৪১ দশমিক ৩
- বাগেরহাটে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- জলবায়ু পরিবর্তনে অধিক ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের
- ভোট দিতে একসঙ্গে ঢালিউডের ‘তিন কন্যা’, জানালেন প্রত্যাশা
- কৃষক লীগ নেতাদের গণভবনে উৎপাদিত শাক-সবজি উপহার শেখ হাসিনার
- বিশ্বে বাংলাদেশের গুরুত্ব বাড়ছে কেন
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কোন মামলা নেই:প্রধানমন্ত্রী
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...
- ঘরে বসে আয়ের প্রলোভন, পলকেই নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ
- টানা দুইদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, হিট এলার্ট জারি
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- খুলনায় দেশের শ্রেষ্ঠ ২ জাতের ধান চাষে বাম্পার ফলন
- সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী আর নেই
- নগরীতে ভবন নির্মাণে মাটি খুঁড়তে গিয়ে মিললো গ্রেনেড
- আমি আসলাম আর আপনি চলে যাচ্ছেন: নাসিরকে পরীমনি
- আজ থেকে শুরু ফিরতি ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
- পায়ুপথে পেটের ভেতর ২৫ ইঞ্চি কুঁচিয়া মাছ, জ্যান্ত উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই একে একে মৃত্যুর কোলে ৪
- ৫০ বছর পর মা-মেয়ের মিলন
- চলন্ত মেট্রোতে দুই তরুণীর রং মাখামাখি, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি
- দেশের জনগন সন্ত্রাস দমন ওআইনশৃঙ্খলার উন্নাতি হওয়ায় সুফল ভোগ করছেন
- কেসিসির ৩৭ কর্মচারী চাকরিচ্যুত
- শিকলে বেঁধে ২৫ দিন ধরে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ
- মসজিদের ভেতর ৫৪০ বছরের পুরোনো ‘জিনের মসজিদ’
- ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কতটুকু পানি পান করবেন
- এ বছরের ফিতরা কত জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ইতিকাফের জন্য যেসব শর্ত মানতে হবে
- ডুমুরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
- ভালো শিক্ষার্থী হলেই হবে না, আদর্শবান মানুষ হতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
- ‘অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার সুস্থ আছেন, তার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে’
- অনলাইনে ঝুঁকছেন ক্রেতারা
- হার্টের ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
- রাসুল (সা.) রোজা অবস্থায় যেসব কাজ পরিহার করতে বলেছেন
- বিশ্বের সব দেশেই পরকীয়ার অস্তিত্ব আছে...